স্ট্রিম প্রতিবেদক
টেস্ট ক্রিকেটের লাল বলের সঙ্গে অবশেষে বিচ্ছেদই ঘটালেন ভারতীয় ক্রিকেটের কিংবদন্তী বিরাট কোহলি। লাখো ভক্তের কাছে বিয়ষটি অবিশ্বাস্য মনে হলেও তিনি সত্যি সত্যি ‘বিদায়’ বললেন লাল বলকে। ভারতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বিরাট কোহলি আজ সোমবার টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, বিরাট কোহলি এমন এক সময়ে অবসরের ঘোষণা দিলেন, যখন ইংল্যান্ড সফর মাত্র এক মাস দূরে। ৩৬ বছর বয়সী কোহলি এই সিদ্ধান্ত নিলেন তাঁর সতীর্থ রোহিত শর্মার টেস্ট থেকে বিদায়ের কয়েকদিন পরই।
বিরাট অবশ্য কয়েক দিন আগেই ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক বোর্ডকে (বিসিসিআই) তাঁর সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছেন। গত শনিবার তিনি যখন বিসিসিআইকে নিজের সিদ্ধান্ত জানান, তখন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে চমক। ভক্তরা বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না বিরাট কোহলি এই সময়ে অবসর নেওয়ার কথা চিন্তা করতে পারেন। কী আর এমন বয়স! অনেক তারকা ক্রিকেটারের চেয়ে তিনি এখনও তরুণ। এখনই কেন অবসরের সিদ্ধান্ত?
এখনও বিরাট কোহলি টেস্টে ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেননি। বয়সেও অনেক কিংবদন্তির চেয়ে তরুণ, যাঁরা আরও দীর্ঘ সময় খেলেছেন। তবু কোহলির মনে হয়েছে, এটাই সঠিক সময় সরে যাওয়ার। তিনি ১১৩টি টেস্টে করেছেন ৯ হাজার ২৩০ রান, গড় ৪৬ দশমিক ৮। ভারতের টেস্ট ইতিহাসে চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হিসেবে ক্যারিয়ার শেষ করলেন তিনি। শীর্ষে রয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার (১৫ হাজার ৯২১), এরপর রাহুল দ্রাবিড় (১৩ হাজার ২৬৫) ও সুনীল গাভাস্কার (১০ হাজার ১২২)।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নিজের অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে আবেগাপ্লুত কোহলি লিখেছেন, ‘১৪ বছর আগে যখন প্রথমবার টেস্টে ‘‘ব্যাগি ব্লু’’ ক্যাপ পরেছিলাম, তখন বুঝতেই পারিনি এই ফরম্যাট আমাকে কোথায় নিয়ে যাবে। এই খেলাটি আমাকে পরীক্ষায় ফেলেছে, গড়েছে, আর এমন কিছু শিক্ষা দিয়েছে, যা সারাজীবন বয়ে বেড়াব। সাদা পোশাকে খেলা মানেই একান্ত কিছু ব্যক্তিগত অনুভব—নীরব লড়াই, দীর্ঘ দিনের পরিশ্রম। আর ছোট ছোট সেই মুহূর্তগুলো, যা দেখা না গেলেও মনে গেঁথে থাকে।’
বিরাট আরও লিখেছেন, ‘এই ফরম্যাট থেকে বিদায় নেওয়া সহজ নয়, তবু এখনই ঠিক সময় মনে হচ্ছে। আমি যা কিছু দিতে পেরেছি, দিয়েছি। আর খেলা আমাকে তার চেয়েও অনেক বেশি দিয়েছে। আমি কৃতজ্ঞতাভরা হৃদয়ে বিদায় নিচ্ছি খেলা থেকে, আমার সতীর্থদের থেকে এবং সেই মানুষদের থেকে, যাঁরা আমাকে এই দীর্ঘ পথে ভালোবাসা ও সম্মান দিয়েছেন।’
বিরাট কোহলি ‘বিদায়’ বললেন বটে, তবে ক্রিকেট ভক্তরা তাঁকে যে আসনে স্থান দিয়েছেন, সেখান থেকে কখনো বিদায় বলবেন না নিশ্চয়।
টেস্ট ক্রিকেটের লাল বলের সঙ্গে অবশেষে বিচ্ছেদই ঘটালেন ভারতীয় ক্রিকেটের কিংবদন্তী বিরাট কোহলি। লাখো ভক্তের কাছে বিয়ষটি অবিশ্বাস্য মনে হলেও তিনি সত্যি সত্যি ‘বিদায়’ বললেন লাল বলকে। ভারতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বিরাট কোহলি আজ সোমবার টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, বিরাট কোহলি এমন এক সময়ে অবসরের ঘোষণা দিলেন, যখন ইংল্যান্ড সফর মাত্র এক মাস দূরে। ৩৬ বছর বয়সী কোহলি এই সিদ্ধান্ত নিলেন তাঁর সতীর্থ রোহিত শর্মার টেস্ট থেকে বিদায়ের কয়েকদিন পরই।
বিরাট অবশ্য কয়েক দিন আগেই ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক বোর্ডকে (বিসিসিআই) তাঁর সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছেন। গত শনিবার তিনি যখন বিসিসিআইকে নিজের সিদ্ধান্ত জানান, তখন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে চমক। ভক্তরা বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না বিরাট কোহলি এই সময়ে অবসর নেওয়ার কথা চিন্তা করতে পারেন। কী আর এমন বয়স! অনেক তারকা ক্রিকেটারের চেয়ে তিনি এখনও তরুণ। এখনই কেন অবসরের সিদ্ধান্ত?
এখনও বিরাট কোহলি টেস্টে ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেননি। বয়সেও অনেক কিংবদন্তির চেয়ে তরুণ, যাঁরা আরও দীর্ঘ সময় খেলেছেন। তবু কোহলির মনে হয়েছে, এটাই সঠিক সময় সরে যাওয়ার। তিনি ১১৩টি টেস্টে করেছেন ৯ হাজার ২৩০ রান, গড় ৪৬ দশমিক ৮। ভারতের টেস্ট ইতিহাসে চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হিসেবে ক্যারিয়ার শেষ করলেন তিনি। শীর্ষে রয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার (১৫ হাজার ৯২১), এরপর রাহুল দ্রাবিড় (১৩ হাজার ২৬৫) ও সুনীল গাভাস্কার (১০ হাজার ১২২)।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নিজের অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে আবেগাপ্লুত কোহলি লিখেছেন, ‘১৪ বছর আগে যখন প্রথমবার টেস্টে ‘‘ব্যাগি ব্লু’’ ক্যাপ পরেছিলাম, তখন বুঝতেই পারিনি এই ফরম্যাট আমাকে কোথায় নিয়ে যাবে। এই খেলাটি আমাকে পরীক্ষায় ফেলেছে, গড়েছে, আর এমন কিছু শিক্ষা দিয়েছে, যা সারাজীবন বয়ে বেড়াব। সাদা পোশাকে খেলা মানেই একান্ত কিছু ব্যক্তিগত অনুভব—নীরব লড়াই, দীর্ঘ দিনের পরিশ্রম। আর ছোট ছোট সেই মুহূর্তগুলো, যা দেখা না গেলেও মনে গেঁথে থাকে।’
বিরাট আরও লিখেছেন, ‘এই ফরম্যাট থেকে বিদায় নেওয়া সহজ নয়, তবু এখনই ঠিক সময় মনে হচ্ছে। আমি যা কিছু দিতে পেরেছি, দিয়েছি। আর খেলা আমাকে তার চেয়েও অনেক বেশি দিয়েছে। আমি কৃতজ্ঞতাভরা হৃদয়ে বিদায় নিচ্ছি খেলা থেকে, আমার সতীর্থদের থেকে এবং সেই মানুষদের থেকে, যাঁরা আমাকে এই দীর্ঘ পথে ভালোবাসা ও সম্মান দিয়েছেন।’
বিরাট কোহলি ‘বিদায়’ বললেন বটে, তবে ক্রিকেট ভক্তরা তাঁকে যে আসনে স্থান দিয়েছেন, সেখান থেকে কখনো বিদায় বলবেন না নিশ্চয়।
সমাজে কি সুপারম্যানের থাকা স্বাস্থ্যকর, সুপারম্যান কি আমরা চাই, কেন জনপ্রিয় সুপারম্যান আর কীভাবেই সমাজের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে সুপারম্যান।
৩ দিন আগেপ্রভাব বিস্তারের জন্য ক্যাম্পে বিশেষ কয়েকটি দল আছে। তাদের কাছে নানা ধরনের অস্ত্র থাকে সবসময়। দেশীয় অস্ত্রের পাশাপাশি আগ্নেয়াস্ত্রের সংখ্যাও কম নয়। এই সশস্ত্র দলগুলো রাতের বেলা সক্রিয় হয়ে ওঠে। তাদের কথা না শুনলে নানা ধরনের হুমকি ধামকির ব্যবস্থা আছে। তাদের উদ্দেশ্য শুধুই আধিপত্য বিস্তার।
৯ দিন আগেশুরু থেকেই থার্টি-ফাস্ট নাইট, থার্টি-ফাস্ট নাইট ই আছে। চাইনিজ নববর্ষ সহ অনন্য নববর্ষ তাদের পূর্বের নামেই আছে। শুধু ১৯৯৬ সালে বিতর্কটা শুরু করেছেন আপনারাই।
১৩ দিন আগে