মুখোমুখি ঢাকা-দিল্লি
ভারত স্থলপথে বাংলাদেশি পাটজাত পণ্য ও তৈরি পোশাক আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এখন থেকে এসব পণ্য শুধু নবসেবা ও কলকাতা সমুদ্রবন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। এই সিদ্ধান্তে দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্কে চাপ বাড়ছে।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের পাটজাত পণ্য ও তৈরি পোশাকসহ বেশকিছু পণ্যের আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ভারত। গতকাল শুক্রবার এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ভারতের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেইন ট্রেড (ডিজিএফটি) তাদের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এসব পণ্য এখন থেকে কেবল মহারাষ্ট্রের নবসেবা সমুদ্রবন্দর দিয়েই আমদানি করা যাবে।
এর আগে ১৭ মে ভারত দেশটির বন্দর ব্যবহার করে বিভিন্ন বাংলাদেশি পণ্যের, যেমন তৈরি পোশাক ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের রপ্তানির সুযোগ সীমিত করেছিল। নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা অন্যান্য পণ্যের মধ্যে সুতাও আছে।
ভারত এর আগেও বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্যের আমদানির ওপর কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছিল। ভারতীয় সুতা ও চাল আমদানিতে বাংলাদেশ নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ভারত এ পদক্ষেপ নিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর আগে ভারত তৃতীয় দেশের বাজারে রপ্তানির জন্য নির্ধারিত বাংলাদেশি পোশাকের ট্রানজিট সুবিধা বাতিল করেছিল। কারণ হিসেবে দেশটি বলেছিল এর ফলে ভারতের বন্দরে তাদের নিজস্ব পণ্য়ের পর্যাপ্ত জায়গা হচ্ছিল না।
বাংলাদেশ থেকে যে ব্যবসায়ীরা আমদানি–রপ্তানি করে তাঁদের শিপমেন্ট আটকে যেতে পারে ফলে মূলধনের সংকট দেখা দেবে। পাশাপাশি ব্যবসায়ীরা তাঁদের মার্কেট হারাবে যেটা তিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। নজরুল ইসলাম শিকদার, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বিজিএমইএ
এর ফলে ভারতের বাজারে বাংলাদেশের প্রায় ৭ শ মিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানির ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ডিজিএফটির বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মাছ, ভোজ্যতেল, তরলীকৃত গ্যাস (এলপিজি) এবং পাথর এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে।
তবে আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ী সীমান্ত দিয়ে বেশ কিছু পণ্যের স্থলপথে আমদানি পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচার অ্যন্ড এক্সপোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলাম শিকদার স্ট্রিমকে বলেন, `বাংলাদেশ থেকে যে ব্যবসায়ীরা আমদানি–রপ্তানি করে তাঁদের শিপমেন্ট আটকে যেতে পারে ফলে মূলধনের সংকট দেখা দেবে। পাশাপাশি ব্যবসায়ীরা তাঁদের মার্কেট হারাবে যেটা তিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।’
ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই পদক্ষেপ এমন সময় নেওয়া হলো যখন মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ক্রমেই উত্তেজনার মধ্যে রয়েছে। যদিও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতির স্বার্থে বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে একটি সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিকল্পনার প্রস্তাব দিয়েছে।
স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের পাটজাত পণ্য ও তৈরি পোশাকসহ বেশকিছু পণ্যের আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ভারত। গতকাল শুক্রবার এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ভারতের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেইন ট্রেড (ডিজিএফটি) তাদের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এসব পণ্য এখন থেকে কেবল মহারাষ্ট্রের নবসেবা সমুদ্রবন্দর দিয়েই আমদানি করা যাবে।
এর আগে ১৭ মে ভারত দেশটির বন্দর ব্যবহার করে বিভিন্ন বাংলাদেশি পণ্যের, যেমন তৈরি পোশাক ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের রপ্তানির সুযোগ সীমিত করেছিল। নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা অন্যান্য পণ্যের মধ্যে সুতাও আছে।
ভারত এর আগেও বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্যের আমদানির ওপর কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছিল। ভারতীয় সুতা ও চাল আমদানিতে বাংলাদেশ নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ভারত এ পদক্ষেপ নিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর আগে ভারত তৃতীয় দেশের বাজারে রপ্তানির জন্য নির্ধারিত বাংলাদেশি পোশাকের ট্রানজিট সুবিধা বাতিল করেছিল। কারণ হিসেবে দেশটি বলেছিল এর ফলে ভারতের বন্দরে তাদের নিজস্ব পণ্য়ের পর্যাপ্ত জায়গা হচ্ছিল না।
বাংলাদেশ থেকে যে ব্যবসায়ীরা আমদানি–রপ্তানি করে তাঁদের শিপমেন্ট আটকে যেতে পারে ফলে মূলধনের সংকট দেখা দেবে। পাশাপাশি ব্যবসায়ীরা তাঁদের মার্কেট হারাবে যেটা তিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। নজরুল ইসলাম শিকদার, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বিজিএমইএ
এর ফলে ভারতের বাজারে বাংলাদেশের প্রায় ৭ শ মিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানির ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ডিজিএফটির বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মাছ, ভোজ্যতেল, তরলীকৃত গ্যাস (এলপিজি) এবং পাথর এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে।
তবে আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ী সীমান্ত দিয়ে বেশ কিছু পণ্যের স্থলপথে আমদানি পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচার অ্যন্ড এক্সপোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলাম শিকদার স্ট্রিমকে বলেন, `বাংলাদেশ থেকে যে ব্যবসায়ীরা আমদানি–রপ্তানি করে তাঁদের শিপমেন্ট আটকে যেতে পারে ফলে মূলধনের সংকট দেখা দেবে। পাশাপাশি ব্যবসায়ীরা তাঁদের মার্কেট হারাবে যেটা তিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।’
ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই পদক্ষেপ এমন সময় নেওয়া হলো যখন মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ক্রমেই উত্তেজনার মধ্যে রয়েছে। যদিও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতির স্বার্থে বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে একটি সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিকল্পনার প্রস্তাব দিয়েছে।
বাঙালিরা কখন থেকে যুক্তরাষ্ট্র বাস করতে শুরু করেন, সেই তথ্য ইতিহাসে পরিষ্কার নয়। তবে ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, ১৭৬৩ সালে কিছু বাঙালি পয়লা গিয়েছিলেন মার্কিন দেশে। পূর্ব বাংলার চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চল থেকে কিছু মানুষকে দাস বা চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে।
৯ ঘণ্টা আগে১৬ জুলাই ‘জুলাই শহীদ দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আর ৫ আগস্ট পালন করা হবে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’।
১ দিন আগে৬৭ বছরের জীবনে ৩ হাজারেরও বেশি কবর খুঁড়েছেন কিশোরগঞ্জের মনু মিয়া। আজ নিজেই কবরবাসী হলেন তিনি।
২ দিন আগেহাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল কাদের জিলানী গণমাধ্যমকে জানান, দুর্ঘটনার পর বাস ও ট্রাকের চালকেরা পালিয়ে গেছেন। দুর্ঘটনার পর হাইওয়ে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।
৩ দিন আগে