স্ট্রিম ডেস্ক
সজিব ঘোষ
সাধারণত একটি সড়ক দুর্ঘটনায় একসঙ্গে বেশ কিছু মানুষ আক্রান্ত হন। অনেক ক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় আক্রান্তদের গন্তব্য এক থাকলেও তেমন কারও সঙ্গেই কারও পরিচয় থাকে না। দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের ঘর আলাদা হয়। যদিও আলাদা ঘরে স্বজনের আহাজারির সুর, যন্ত্রণার বেদন একই থাকে। স্বজনের বিলাপ-মাতমে ছেয়ে যায় প্রিয় আঙিনা। কিছু ক্ষেত্রে ঘটনার ভয়াবহতা হয় আরও তীব্র, আহাজারি করার মতো কেউ বেঁচে থাকে না, নিহত হয় পরিবারের সবাই।
সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের সবার মৃত্যু হয়েছে, গত পাঁচ বছরে এমন ঘটনা ঘটেছে অন্তত ১৮৪টি। এসব দুর্ঘটনায় বাবা-মা, সন্তানসহ পরিবারের সব সদস্য একসঙ্গে নিহত হয়েছেন। গত কয়েক মাসে এমন অনেক দুর্ঘটনার খবর এসেছে, যেখানে একটি গাড়িতে থাকা মা-বাবাসহ পুরো পরিবার মারা গেছে ঘটনাস্থলেই।
গত ঈদুল ফিতরের আগে গত ২৯ মার্চ এক দুর্ঘটনায় তিন সহোদরের প্রাণ ঝরে। আবার চিকিৎসা নিতে যাওয়ার সময় গত ৮ মে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের নিমতলায় এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্স থাকা একই পরিবারের চারজন মারা গেছেন। এর ঠিক দুই দিন আগে অর্থাৎ ৬ মে মেহেরপুর-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে ড্রাম ট্রাক ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়।
এ দিকে গত ৩০ মার্চ ময়মনসিংহের গৌরীপুরে বালুবাহী ট্রাকের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষে এক পরিবারের চারজন মারা যান। ২০২৩ সালের জুন মাসে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম সড়কে এক দুর্ঘটনায় একটি পরিবারের ছয় সদস্য নিহত হন। ওই পরিবারের বাবা-মা, দুই সন্তান, চাচা এবং দাদি এক সঙ্গে মারা যান। এই ধরনের ঘটনা এখনো থামছে না, এতে হারিয়ে হয়ে যাচ্ছে পরিবারগুলো।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনাগুলোর বেশির ভাগেই দেখা গেছে—গন্তব্যে যাওয়ার পথে পরিবারের সবাই একই গাড়িতে ছিল, যা ট্রাক বা বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে চূড়ান্ত পরিণতি ঘটে।
সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কাজ করা সংগঠন রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে অন্তত ১২টি ঘটনায় একসঙ্গে পুরো পরিবার নিহত হয়েছে। আর ২০২০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮৪টি পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। অর্থাৎ ১৮৪টি দুর্ঘটনায় কোনো সদস্যই বেঁচে ফেরেননি।
জানতে চাইলে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মো. সাইদুর রহমান ঢাকা স্ট্রিমকে বলেন, ‘দুর্ঘটনার পর্যবেক্ষণে আমরা দেখেছি, মোটরবাইক, অটোরিকশা, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস এবং অ্যাম্বুলেন্সের যাত্রী হিসেবে একসঙ্গে পুরো পরিবার বা এক পরিবারের অধিক সদস্য নিহত হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। প্রতিবছর এই সংখ্যা বাড়ছে। সড়ক অবকাঠামো বিস্তৃত হওয়ায় পরিবারের সবাই একসঙ্গে বেড়াতে বা কোনো কাজে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। এ জন্য এই ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে।‘
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীর্ঘদিনের অব্যবস্থাপনা, দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, অদক্ষ চালক এবং তদারকির অভাব এই মর্মান্তিক পরিস্থিতির জন্য দায়ী। অধিকাংশ দুর্ঘটনাই ঘটছে মহাসড়কগুলোতে, যেখানে ওভারটেকিং, বিপরীতগামী যানবাহনের সংঘর্ষ এবং নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি উল্টে যাওয়া, দাঁড়িয়ে থেকে গাড়িকে পেছন থেকে আরেক গাড়ি ধাক্কা দেওয়ার মতো ঘটনা বেশি।
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনায় চারজন মারা যাওয়া পরিবারের এক আত্মীয় মিরাজ আহমেদের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমার মামা, মামি, মামাতো ভাই ও বোন মারা গেছেন। মামাতো ভাইয়ের গর্ভবতী স্ত্রী বেঁচে গেছেন, দুর্ঘটনার পরদিন তাঁর একটি ছেলে সন্তান হয়েছে। আমার মামা এবং মামাতো ভাই মসজিদের ইমামতি করতেন। এখন পরিবারটি নিঃশেষ হয়ে গেল।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এআরআই) পরিচালক অধ্যাপক শামসুল হক ঢাকা স্ট্রিমকে বলেন, এ ধরনের মৃত্যু কেবল পরিসংখ্যান নয়, এটি একটি সামাজিক বিপর্যয়। দুর্ঘটনাগুলো সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনে। মহাসড়কে বিশৃঙ্খলার জন্য এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে বিশৃঙ্খলা বাড়ছে।
অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, এখান থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে সরকারকে অবশ্যই চালকদের প্রশিক্ষণ, সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা এবং কঠোর শাস্তির বিধান আরও শক্তিশালী করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, মহাসড়কে যান্ত্রিক ত্রুটি থাকা যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান মো. ইয়াসীন বলেন, ‘গতি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অনেকে মানছেন না। আমরা যদি দেখি দুর্ঘটনায় আক্রান্ত গাড়ির কাগজপত্র ঠিক নেই, তাহলে ওই কোম্পানির সব গাড়ির কাগজপত্র যাচাই করি। কাগজপত্র ঠিক না থাকলে চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। তবুও বেপরোয়া গাড়ি চলছে।‘
সড়ক দুর্ঘটনায় আর্থিক ক্ষতির বিষয়ে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় যে পরিমাণ মানবসম্পদের ক্ষতি হয়েছে, তার আর্থিক মূল্য ২১ হাজার ৮৮৬ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার টাকার মতো। এই বিবেচনায় সড়ক দুর্ঘটনায় আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১.৫ শতাংশের বেশি।
সজিব ঘোষ
সাধারণত একটি সড়ক দুর্ঘটনায় একসঙ্গে বেশ কিছু মানুষ আক্রান্ত হন। অনেক ক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় আক্রান্তদের গন্তব্য এক থাকলেও তেমন কারও সঙ্গেই কারও পরিচয় থাকে না। দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের ঘর আলাদা হয়। যদিও আলাদা ঘরে স্বজনের আহাজারির সুর, যন্ত্রণার বেদন একই থাকে। স্বজনের বিলাপ-মাতমে ছেয়ে যায় প্রিয় আঙিনা। কিছু ক্ষেত্রে ঘটনার ভয়াবহতা হয় আরও তীব্র, আহাজারি করার মতো কেউ বেঁচে থাকে না, নিহত হয় পরিবারের সবাই।
সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের সবার মৃত্যু হয়েছে, গত পাঁচ বছরে এমন ঘটনা ঘটেছে অন্তত ১৮৪টি। এসব দুর্ঘটনায় বাবা-মা, সন্তানসহ পরিবারের সব সদস্য একসঙ্গে নিহত হয়েছেন। গত কয়েক মাসে এমন অনেক দুর্ঘটনার খবর এসেছে, যেখানে একটি গাড়িতে থাকা মা-বাবাসহ পুরো পরিবার মারা গেছে ঘটনাস্থলেই।
গত ঈদুল ফিতরের আগে গত ২৯ মার্চ এক দুর্ঘটনায় তিন সহোদরের প্রাণ ঝরে। আবার চিকিৎসা নিতে যাওয়ার সময় গত ৮ মে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের নিমতলায় এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্স থাকা একই পরিবারের চারজন মারা গেছেন। এর ঠিক দুই দিন আগে অর্থাৎ ৬ মে মেহেরপুর-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে ড্রাম ট্রাক ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়।
এ দিকে গত ৩০ মার্চ ময়মনসিংহের গৌরীপুরে বালুবাহী ট্রাকের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষে এক পরিবারের চারজন মারা যান। ২০২৩ সালের জুন মাসে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম সড়কে এক দুর্ঘটনায় একটি পরিবারের ছয় সদস্য নিহত হন। ওই পরিবারের বাবা-মা, দুই সন্তান, চাচা এবং দাদি এক সঙ্গে মারা যান। এই ধরনের ঘটনা এখনো থামছে না, এতে হারিয়ে হয়ে যাচ্ছে পরিবারগুলো।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনাগুলোর বেশির ভাগেই দেখা গেছে—গন্তব্যে যাওয়ার পথে পরিবারের সবাই একই গাড়িতে ছিল, যা ট্রাক বা বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে চূড়ান্ত পরিণতি ঘটে।
সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে কাজ করা সংগঠন রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে অন্তত ১২টি ঘটনায় একসঙ্গে পুরো পরিবার নিহত হয়েছে। আর ২০২০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮৪টি পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। অর্থাৎ ১৮৪টি দুর্ঘটনায় কোনো সদস্যই বেঁচে ফেরেননি।
জানতে চাইলে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মো. সাইদুর রহমান ঢাকা স্ট্রিমকে বলেন, ‘দুর্ঘটনার পর্যবেক্ষণে আমরা দেখেছি, মোটরবাইক, অটোরিকশা, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস এবং অ্যাম্বুলেন্সের যাত্রী হিসেবে একসঙ্গে পুরো পরিবার বা এক পরিবারের অধিক সদস্য নিহত হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। প্রতিবছর এই সংখ্যা বাড়ছে। সড়ক অবকাঠামো বিস্তৃত হওয়ায় পরিবারের সবাই একসঙ্গে বেড়াতে বা কোনো কাজে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। এ জন্য এই ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে।‘
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীর্ঘদিনের অব্যবস্থাপনা, দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, অদক্ষ চালক এবং তদারকির অভাব এই মর্মান্তিক পরিস্থিতির জন্য দায়ী। অধিকাংশ দুর্ঘটনাই ঘটছে মহাসড়কগুলোতে, যেখানে ওভারটেকিং, বিপরীতগামী যানবাহনের সংঘর্ষ এবং নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি উল্টে যাওয়া, দাঁড়িয়ে থেকে গাড়িকে পেছন থেকে আরেক গাড়ি ধাক্কা দেওয়ার মতো ঘটনা বেশি।
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনায় চারজন মারা যাওয়া পরিবারের এক আত্মীয় মিরাজ আহমেদের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমার মামা, মামি, মামাতো ভাই ও বোন মারা গেছেন। মামাতো ভাইয়ের গর্ভবতী স্ত্রী বেঁচে গেছেন, দুর্ঘটনার পরদিন তাঁর একটি ছেলে সন্তান হয়েছে। আমার মামা এবং মামাতো ভাই মসজিদের ইমামতি করতেন। এখন পরিবারটি নিঃশেষ হয়ে গেল।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এআরআই) পরিচালক অধ্যাপক শামসুল হক ঢাকা স্ট্রিমকে বলেন, এ ধরনের মৃত্যু কেবল পরিসংখ্যান নয়, এটি একটি সামাজিক বিপর্যয়। দুর্ঘটনাগুলো সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয় ডেকে আনে। মহাসড়কে বিশৃঙ্খলার জন্য এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে বিশৃঙ্খলা বাড়ছে।
অধ্যাপক শামসুল হক বলেন, এখান থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে সরকারকে অবশ্যই চালকদের প্রশিক্ষণ, সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা এবং কঠোর শাস্তির বিধান আরও শক্তিশালী করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, মহাসড়কে যান্ত্রিক ত্রুটি থাকা যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান মো. ইয়াসীন বলেন, ‘গতি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অনেকে মানছেন না। আমরা যদি দেখি দুর্ঘটনায় আক্রান্ত গাড়ির কাগজপত্র ঠিক নেই, তাহলে ওই কোম্পানির সব গাড়ির কাগজপত্র যাচাই করি। কাগজপত্র ঠিক না থাকলে চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। তবুও বেপরোয়া গাড়ি চলছে।‘
সড়ক দুর্ঘটনায় আর্থিক ক্ষতির বিষয়ে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় যে পরিমাণ মানবসম্পদের ক্ষতি হয়েছে, তার আর্থিক মূল্য ২১ হাজার ৮৮৬ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার টাকার মতো। এই বিবেচনায় সড়ক দুর্ঘটনায় আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১.৫ শতাংশের বেশি।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে বরাদ্দ কমানো হয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা খাতে। তবে বরাদ্দ বাড়ছে কারিগরি, মাদ্রাসা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগে। সোমবার (২ জুন) দুপুর তিনটা থেকে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট পেশ করা হচ্ছে। নতুন অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট
০৭ জুন ২০২৫আজ ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য বাজেট ঘোষণা করা হবে। অনেকের কাছেই বাজেট মানে কঠিন সব অর্থনৈতিক পরিভাষা আর সংখ্যার মারপ্যাঁচ। সংবাদে বাজেট নিয়ে প্রচুর তথ্য আসলেও সাধারণ মানুষ হিসেবে এর কতটা আমরা বুঝি? চলুন আজ সহজভাবে বাজেটকে বোঝার চেষ্টা করা যাক–বাজেট কী সরকার প্রতি বছর একটি আয়-ব্যয়ের হিসাব করে, সেটি-
০৭ জুন ২০২৫আজ সোমবার (২ জুন) দুপুর তিনটায় অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট পেশ করা হবে। এ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করবেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের চেয়ে আসন্ন বাজেট প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা কম। ধারণা করা হচ্ছে, রাজস্ব আদায়ের
০৭ জুন ২০২৫জাপানে চারদিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে দেশে ফিরছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ৩১ মে শনিবার রাত ১০টা ৪০ নাগাদ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে বহনকারী বিমান অবতরণ করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এ সফরে প্রায় ২০টি কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন তিনি। দ্বিপাক্ষিক বৈঠক, চুক্তি
০৭ জুন ২০২৫