স্ট্রিম প্রতিবেদক
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘ঠাকুরগাঁওসহ উত্তরবঙ্গের সীমান্তবর্তী এলাকায় সীমান্তহত্যা একটি বড় সমস্যা। ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) সীমান্তগুলোতে বাংলাদেশের নাগরিকদের নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করে, বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার হরণ করে। আমরা যেকোনো মূল্যে সীমান্তে গণহত্যা বন্ধ করব।’
আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঠাকুরগাঁও শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড গোলচত্বর এলাকায় ‘জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচিতে নাহিদ ইসলাম এসব কথা বলেন। এ সময় এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীসহ এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমরা দেখি, ভারতে যারা মুসলিম রয়েছেন, তাদের অবৈধ অভিবাসী বলে বাংলাদেশে পুশইনের চেষ্টা করা হয়। আমরা হুঁশিয়ারি দিতে চাই, এটা হাসিনার বাংলাদেশ নয়, এটা গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী ছাত্র-জনতার বাংলাদেশ। বাংলাদেশপন্থীদের হাতেই দেশ চলবে। সীমান্তে গণহত্যা যেকোনো মূল্যে বন্ধ করা হবে।’
আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঠাকুরগাঁওসহ উত্তরবঙ্গে যে অবহেলিত জেলাগুলো রয়েছে, সেখানে আঞ্চলিক বা অর্থনৈতিক বৈষম্য চলবে না। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি–সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন প্রয়োজন। এই উন্নয়ন শুধু ঢাকার উন্নয়ন হবে না, বরং প্রান্তের যে জেলাগুলোয় যখন উন্নয়ন হবে, সেটাই আমরা উন্নয়ন হিসেবে গ্রহণ করব।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই ঘোষণাপত্র, মৌলিক সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও নতুন সংবিধানের জন্য আমরা লড়াই করছি। অবশ্যই জুলাই-আগস্টের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে এবং সাংবিধানিক ভিত্তি থাকবে এই ঘোষণাপত্রে। যে কারণে আমাদের দেশের হাজারো মানুষ জীবন দিয়েছে, রক্ত দিয়েছে, তাঁদের আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে বাংলাদেশ গঠিত হবে।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা জানি, ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষক সমাজ অহেলিত রয়েছে। তাঁরা ফসলের ন্যায্যমূল্য পান না। আমরা সেই কৃষকদের জন্য কাজ করতে চাই। কৃষকের সন্তানেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গণ-অভ্যুত্থান শুরু করেছিল। এই কৃষকের সন্তান, এই কৃষকের মাটি ঠাকুরগাঁও থেকেই আমরা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নের কথা বলছি।’
ঠাকুরগাঁও শহরে সংক্ষিপ্ত পথসভা শেষে জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার উদ্দেশে রওনা দেন এনসিপি নেতা-কর্মীরা। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সেখানে পথসভা শেষে দিনাজপুরে যাওয়া কথা রয়েছে।
এর আগে চলতি জুলাইয়ের ১ তারিখে রংপুরের পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করে মাসব্যাপী পদযাত্রা শুরু করেছেন এনসিপির নেতারা। ৩০ জুলাই ঢাকায় সমাবেশে মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শেষ হবে। এর স্লোগান ‘দেশ গড়ি জুলাই পদযাত্রা’।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘ঠাকুরগাঁওসহ উত্তরবঙ্গের সীমান্তবর্তী এলাকায় সীমান্তহত্যা একটি বড় সমস্যা। ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) সীমান্তগুলোতে বাংলাদেশের নাগরিকদের নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করে, বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার হরণ করে। আমরা যেকোনো মূল্যে সীমান্তে গণহত্যা বন্ধ করব।’
আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঠাকুরগাঁও শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড গোলচত্বর এলাকায় ‘জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচিতে নাহিদ ইসলাম এসব কথা বলেন। এ সময় এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীসহ এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমরা দেখি, ভারতে যারা মুসলিম রয়েছেন, তাদের অবৈধ অভিবাসী বলে বাংলাদেশে পুশইনের চেষ্টা করা হয়। আমরা হুঁশিয়ারি দিতে চাই, এটা হাসিনার বাংলাদেশ নয়, এটা গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী ছাত্র-জনতার বাংলাদেশ। বাংলাদেশপন্থীদের হাতেই দেশ চলবে। সীমান্তে গণহত্যা যেকোনো মূল্যে বন্ধ করা হবে।’
আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঠাকুরগাঁওসহ উত্তরবঙ্গে যে অবহেলিত জেলাগুলো রয়েছে, সেখানে আঞ্চলিক বা অর্থনৈতিক বৈষম্য চলবে না। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি–সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন প্রয়োজন। এই উন্নয়ন শুধু ঢাকার উন্নয়ন হবে না, বরং প্রান্তের যে জেলাগুলোয় যখন উন্নয়ন হবে, সেটাই আমরা উন্নয়ন হিসেবে গ্রহণ করব।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই ঘোষণাপত্র, মৌলিক সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও নতুন সংবিধানের জন্য আমরা লড়াই করছি। অবশ্যই জুলাই-আগস্টের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে এবং সাংবিধানিক ভিত্তি থাকবে এই ঘোষণাপত্রে। যে কারণে আমাদের দেশের হাজারো মানুষ জীবন দিয়েছে, রক্ত দিয়েছে, তাঁদের আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে বাংলাদেশ গঠিত হবে।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা জানি, ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষক সমাজ অহেলিত রয়েছে। তাঁরা ফসলের ন্যায্যমূল্য পান না। আমরা সেই কৃষকদের জন্য কাজ করতে চাই। কৃষকের সন্তানেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গণ-অভ্যুত্থান শুরু করেছিল। এই কৃষকের সন্তান, এই কৃষকের মাটি ঠাকুরগাঁও থেকেই আমরা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নের কথা বলছি।’
ঠাকুরগাঁও শহরে সংক্ষিপ্ত পথসভা শেষে জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার উদ্দেশে রওনা দেন এনসিপি নেতা-কর্মীরা। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সেখানে পথসভা শেষে দিনাজপুরে যাওয়া কথা রয়েছে।
এর আগে চলতি জুলাইয়ের ১ তারিখে রংপুরের পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করে মাসব্যাপী পদযাত্রা শুরু করেছেন এনসিপির নেতারা। ৩০ জুলাই ঢাকায় সমাবেশে মধ্য দিয়ে এই কর্মসূচি শেষ হবে। এর স্লোগান ‘দেশ গড়ি জুলাই পদযাত্রা’।
পাকিস্তানি স্বৈরশাসকদের বিরুদ্ধে মেটিকুলাস ডিজাইন করে আগরতলা ষড়যন্ত্র, ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান, আর একাত্তরের মার্চ মাসে অসহযোগ আন্দোলন ও বাঙালি-বিহারি দাঙ্গা সঠিক হতে পারলে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান মেটিকুলাস ডিজাইন হলে সমস্যা কোথায়?
৩ ঘণ্টা আগেবুধবার পাটগ্রাম থানায় হামলার সিসি ক্যামেরা ফুটেজ পর্যালোচনা করে ২৭ জনকে শনাক্ত করে পুলিশ। পরে ২৭ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা সহস্রাধিক লোকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেশাহ পরান আগে থেকেই ফজর আলীর ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার চিন্তা করছিল জানিয়ে এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘এই দুই ভাই ভুক্তভোগী নারীকে দীর্ঘদিন যাবৎ উত্ত্যক্ত করে আসছিল। উত্ত্যক্তের কারণে এই দুই ভাইয়ের মধ্যে দ্বন্দ্বেরও সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেএদিন সকাল ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীরা। টিএসসি ঘুরে শাহবাগ মোড়ে এসে থামে মিছিলটি। পরে সেখানে অবস্থান নিয়ে নানা স্লোগান দিতে থাকেন আন্দোলনকারীরা।
১৩ ঘণ্টা আগে