স্ট্রিম ডেস্ক
সেভনিকার নদীপাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা মেলানিয়া ট্রাম্পের ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যটি হঠাৎ করে উধাও! গাছের গোড়ালিতে পড়ে আছে শুধু কিছু অংশ। শহরবাসীর মুখে মুখে এখন প্রশ্ন: কে এমন সাহসী চোর? সিএনএন এর প্রতিবেদন অবলম্বনে লিখেছেন সৈকত আমীন
স্লোভেনিয়ার রোজনো গ্রামের মানুষ এক সকালে উঠে দেখলেন- মেলানিয়া ট্রাম্প নেই! মানে, তাঁর ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যটা নেই। ভাস্কর্যের গোড়ালি আর কিছু কাঠের অংশ রয়ে গেছে, বাকি শরীর যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে! পুলিশ এসে দেখে গেছে, ছবি তুলেছে, আর বিচারক ও কৌঁসুলিকেও খবরও দিয়েছে। তবে কে বা কারা এই শিল্পচুরি করল, সেটা এখনো রহস্য।
ঘটনাটি ঘটেছে স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুবলিয়ানার প্রায় ৯০ কিমি দূরে, নদীর ধারের শহর সেভনিকার পাশে এক নিরিবিলি স্থানে। ২০২০ সালে ওখানে একটি কাঠের ভাস্কর্য বসানো হয়েছিল সাবেক মডেল ও যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের সম্মানে। যেটি ওই বছরই দুষ্কৃতকারীরা জ্বালিয়ে দেয়। তখনই শিল্পী ব্র্যাড ডাউনি সিদ্ধান্ত নেন- 'আর কাঠ নয়, এইবার ব্রোঞ্জই শেষ ভরসা!'
ডাউনি প্রথমে এই ব্রোঞ্জ ভাস্কর্যটি তৈরি করতে চেয়েছিলেন কোনো আর্ট গ্যালারির জন্য। কিন্তু কাঠের সংস্করণ পুড়ে যাওয়ার পর তিনি এটিকেই পুরানো জায়গায় বসান। ভাস্কর্যটির কারিগর ছিলেন স্থানীয় শিল্পী আলেশ জুপেভচ ওরফে ম্যাক্সি। কাকতালীয়ভাবে তিনি মেলানিয়ার সঙ্গে একই বছর, একই হাসপাতালে জন্মেছিলেন! যেন এক শিল্প ও জীবনের যমজ সংযোগ!
ভাস্কর্যটি ছিল খানিক বিমূর্ত, কিন্তু পরিষ্কার বোঝা যেত যে এটি মেলানিয়া ট্রাম্প। ভাস্কর্যটি গড়া ছিল মেলানিয়ার সেই বিখ্যাত আকাশি-নীল পোশাকে, যেটি তিনি ২০১৭ সালে ট্রাম্পের হোয়াট হাউস অভিষেকে পরেছিলেন।
ভাস্কর্যটি দেখে স্থানীয়দের অনেকে চোখ কুঁচকে বলেছিলেন, 'এইটা তো একটু... অন্যরকম।' কেউ বলেছিলেন 'কিউরিয়াস'। কেউ বলেছিলেন 'ক্রিয়েটিভ'। কেউ কেউ হয়েছিলেন বাকরুদ্ধ।
সেভনিকা শহর অবশ্য মেলানিয়ার হাত ধরেই এখন পর্যটনে বেশ রমরমা অবস্থায় আছে। মেলানিয়া-কেক, মেলানিয়া-চকলেট, এমনকি মেলানিয়া-হানি! এখন শুধু সেই বিখ্যাত ভাস্কর্যটা হারিয়ে যাওয়ায় শহরের গর্বে একটু খাঁজ পড়েছে।
এখন বড় প্রশ্ন- কে চুরি করল? শিল্পপ্রেমী চোর? রাজনৈতিক বার্তা? না কি শুধুই ধাতুর লোভে? নাকি মেলেনিয়া নিজেই!
সেভনিকার নদীপাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা মেলানিয়া ট্রাম্পের ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যটি হঠাৎ করে উধাও! গাছের গোড়ালিতে পড়ে আছে শুধু কিছু অংশ। শহরবাসীর মুখে মুখে এখন প্রশ্ন: কে এমন সাহসী চোর? সিএনএন এর প্রতিবেদন অবলম্বনে লিখেছেন সৈকত আমীন
স্লোভেনিয়ার রোজনো গ্রামের মানুষ এক সকালে উঠে দেখলেন- মেলানিয়া ট্রাম্প নেই! মানে, তাঁর ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যটা নেই। ভাস্কর্যের গোড়ালি আর কিছু কাঠের অংশ রয়ে গেছে, বাকি শরীর যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে! পুলিশ এসে দেখে গেছে, ছবি তুলেছে, আর বিচারক ও কৌঁসুলিকেও খবরও দিয়েছে। তবে কে বা কারা এই শিল্পচুরি করল, সেটা এখনো রহস্য।
ঘটনাটি ঘটেছে স্লোভেনিয়ার রাজধানী লুবলিয়ানার প্রায় ৯০ কিমি দূরে, নদীর ধারের শহর সেভনিকার পাশে এক নিরিবিলি স্থানে। ২০২০ সালে ওখানে একটি কাঠের ভাস্কর্য বসানো হয়েছিল সাবেক মডেল ও যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের সম্মানে। যেটি ওই বছরই দুষ্কৃতকারীরা জ্বালিয়ে দেয়। তখনই শিল্পী ব্র্যাড ডাউনি সিদ্ধান্ত নেন- 'আর কাঠ নয়, এইবার ব্রোঞ্জই শেষ ভরসা!'
ডাউনি প্রথমে এই ব্রোঞ্জ ভাস্কর্যটি তৈরি করতে চেয়েছিলেন কোনো আর্ট গ্যালারির জন্য। কিন্তু কাঠের সংস্করণ পুড়ে যাওয়ার পর তিনি এটিকেই পুরানো জায়গায় বসান। ভাস্কর্যটির কারিগর ছিলেন স্থানীয় শিল্পী আলেশ জুপেভচ ওরফে ম্যাক্সি। কাকতালীয়ভাবে তিনি মেলানিয়ার সঙ্গে একই বছর, একই হাসপাতালে জন্মেছিলেন! যেন এক শিল্প ও জীবনের যমজ সংযোগ!
ভাস্কর্যটি ছিল খানিক বিমূর্ত, কিন্তু পরিষ্কার বোঝা যেত যে এটি মেলানিয়া ট্রাম্প। ভাস্কর্যটি গড়া ছিল মেলানিয়ার সেই বিখ্যাত আকাশি-নীল পোশাকে, যেটি তিনি ২০১৭ সালে ট্রাম্পের হোয়াট হাউস অভিষেকে পরেছিলেন।
ভাস্কর্যটি দেখে স্থানীয়দের অনেকে চোখ কুঁচকে বলেছিলেন, 'এইটা তো একটু... অন্যরকম।' কেউ বলেছিলেন 'কিউরিয়াস'। কেউ বলেছিলেন 'ক্রিয়েটিভ'। কেউ কেউ হয়েছিলেন বাকরুদ্ধ।
সেভনিকা শহর অবশ্য মেলানিয়ার হাত ধরেই এখন পর্যটনে বেশ রমরমা অবস্থায় আছে। মেলানিয়া-কেক, মেলানিয়া-চকলেট, এমনকি মেলানিয়া-হানি! এখন শুধু সেই বিখ্যাত ভাস্কর্যটা হারিয়ে যাওয়ায় শহরের গর্বে একটু খাঁজ পড়েছে।
এখন বড় প্রশ্ন- কে চুরি করল? শিল্পপ্রেমী চোর? রাজনৈতিক বার্তা? না কি শুধুই ধাতুর লোভে? নাকি মেলেনিয়া নিজেই!
আজ ক্ষণজন্মা চলচ্চিত্রকার ঋতুপর্ণ ঘোষের মৃত্যুদিন। বাংলা চলচ্চিত্রকে নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছিলেন তিনি। কেমন ছিল তাঁর সিনেমা-দর্শন। লিখেছেন গৌতম কে শুভ বাংলা সিনেমার ইতিহাস লিখতে বসলে যাঁর নাম না লিখে উপায় নেই, তিনি ঋতুপর্ণ ঘোষ। তিনি এমন কিছু গল্প পর্দায় তুলে এনেছেন, যা মানুষকে ভাবতে
১৫ দিন আগেঢাকা শহরের যানজট, বৃষ্টি আর রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে নগরবাসীর জন্য একমাত্র ভরসা হয়ে উঠেছে মেট্রোরেল। যদিও এটি স্বস্তির একটি বিকল্প, তবু বাড়তি চাপ, সীমিত ফ্রিকোয়েন্সি আর যান্ত্রিক সমস্যার কারণে অনেক সময় সেই স্বস্তি রূপ নেয় নতুন দুর্ভোগে। এই নির্ভরতাই যেন কখনো কখনো পরিণত হয় একধরনের অসহায়ত্বে।
১৫ দিন আগেবৃষ্টি কি সত্যিই শুধু আবহাওয়া-বিষয়ক কিছু, নাকি আমাদের সেই সব অনুচ্চারিত অভিমান, যেগুলো বের হতে না পেরে জমে আছে মেঘ হয়ে? আজকের বৃষ্টির ঠিক পরপর লিখেছেন শতাব্দীকা ঊর্মি বৃষ্টি নামে। ধীরে ধীরে, কিংবা হঠাৎ। জানালার কাচ বেয়ে গড়িয়ে পড়ে একেকটি ফোঁটা, যেন বিষণ্ন কোনো চিঠির অক্ষর। শহরের ব্যস্ত সড়কও
১৫ দিন আগেভাষার অধিকারের জন্য রক্ত দিতে হয়েছিল কেবল ঢাকায় নয়, শিলচরেও। ১৯৬১ সালের (১৯ মে) আজকের দিনে আসামের বরাক উপত্যকার বাঙালিরা অসমিয়া ভাষা চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে রেললাইন অবরোধ করলে পুলিশের গুলিতে নিহত হন ১১ জন। এই আন্দোলন ছিল শুধু ভাষার জন্য নয়—ছিল জাতিগত বৈষম্য ও রাষ্ট্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক
১৫ দিন আগে