স্ট্রিম প্রতিবেদক
চলচ্চিত্রশিল্পে সৃজনশীলতা উন্নয়নের জন্য প্রতিবছর সরকারি অনুদান প্রদান করা হয়। বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রের জন্য অনুদান প্রদানের প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে ১২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ২০ টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদান প্রদান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য ৭৫ লাখ টাকা এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য ২০ লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়া হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানান, জুলাই নিয়ে দুটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, আটটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র নির্মিত হবে সরকারি অনুদানে।
প্রজ্ঞাপনের মধ্যে রয়েছে শিশুতোষ শাখা, প্রামাণ্যচিত্র শাখা, রাজনৈতিক ইতিহাস-সংক্রান্ত (আবহমান বাংলার সব রাজনৈতিক অভ্যুত্থান, আন্দোলন ও বিপ্লব—যা এই অঞ্চলের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের নিয়ামক) শাখা, সাংস্কৃতিক ইতিহাস-সংক্রান্ত (বাংলার ঐতিহ্য, মিথ ও ফোকলোর) শাখা, সাধারণ শাখা। এই পাঁচটি শাখায় অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রের নাম, প্রযোজকের নাম এবং অনুদানের পরিমাণ তালিকা আকারে প্রকাশ করা হয়।
অনুদানপ্রাপ্ত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের তালিকায় রয়েছে জগন্ময় পাল প্রযোজিত ‘রবিনহুডের আশ্চর্য অভিযান’, লাবিব নামজুছ ছাকিব প্রযোজিত ‘মায়ের ডাক’, মাহমুদুল ইসলাম প্রযোজিত ‘জুলাই’, হাসান আহম্মেদ সানি প্রযোজিত ‘রূহের কাফেলা’, সংখানু মারমা প্রযোজিত ‘পরোটার স্বাদ’, সৈয়দ সালেহ আহমেদ সোবহান প্রযোজিত ‘খোঁয়ারি’, এম আলভী আহমেদ প্রযোজিত ‘জীবন অপেরা’, গোলাম সোহরাব দোদুল প্রযোজিত ‘জলযুদ্ধ’, মুশফিকুর রহমান প্রযোজিত ‘কবির মুখ-The Time Keeper’, আনুশেহ আনাদিল প্রযোজিত ‘কফিনের ডানা’, মোছা. সাবিহা মাহবুব প্রযোজিত ‘নওয়াব ফুজুন্নেসা’ এবং সুজন মাহমুদ প্রযোজিত ‘জুঁই’।
অনুদানপ্রাপ্ত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের তালিকায় রয়েছে মাহবুব আলম প্রযোজিত ‘মন্দ-ভালো’, সাব্বির প্রযোজিত ‘ফেলানী’, ডাক্তার তাফজিরা রহমান সামিয়া প্রযোজিত ‘ঝুঁকির মাত্রা’, জাহিদ হাসান প্রযোজিত ‘জীবনের গান’, শ্রী অভীক চন্দ্র তালুকদার প্রযোজিত ‘WHO HAS MADE US FLY (হু হ্যাজ মেইড আস ফ্লাই)’, মোহাম্মদ সাইদুল আলম খান প্রযোজিত ‘ভরা বাদর’, সালমান নুর প্রযোজিত ‘১২৩০’, শুভাশিস সিনহা প্রযোজিত ‘বৃন্দারাণীর আঙুল’, সাদমান শাহরিয়ার প্রযোজিত ‘একটি সিনেমার জন্য’, মো. সাইদুল ইসলাম প্রযোজিত ‘দাফন’, মোহাম্মদ ইফতেখার জাহান নয়ন প্রযোজিত ‘সাঁতার’, নোশিন নাওয়ার প্রযোজিত ‘মাংস কম’, সুমন আনোয়ার প্রযোজিত ‘গগন’, মো. আবিদ মল্লিক প্রযোজিত ‘অতিথি’, সালজার রহমান প্রযোজিত ‘বোবা’, সাদিয়া খালিদ প্রযোজিত ‘অদ্বৈত’, মো. আরিফুর রহমান প্রযোজিত ‘আশার আলো’, মো. মুনিরুজ্জামান প্রযোজিত ‘গর্জনপুরের বাঘা’, তছলিমা আক্তার নূপুর প্রযোজিত ‘হোয়ার দ্য ওয়াটার স্লিপস’, মো. নাসরুল্লাহ মানসুর প্রযোজিত ‘অপসময়’।
বাংলাদেশে ১৯৭৬ সাল থেকে চলচ্চিত্র অনুদান দেওয়া শুরু হয়। বেশ কয়েকবার অনুদান বন্ধ হলেও ২০০৭-০৮ অর্থবছর থেকে নিয়মিতভাবে আবার চলচ্চিত্র অনুদান প্রদান করা হচ্ছে। গত ১০ বছরে ৭৪টি চলচ্চিত্রের জন্য বাংলাদেশ সরকার অনুদান দিলেও ৪৯টি চলচ্চিত্র এখনো মুক্তি পায়নি।
চলচ্চিত্রশিল্পে সৃজনশীলতা উন্নয়নের জন্য প্রতিবছর সরকারি অনুদান প্রদান করা হয়। বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রের জন্য অনুদান প্রদানের প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে ১২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ২০ টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদান প্রদান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য ৭৫ লাখ টাকা এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের জন্য ২০ লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়া হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানান, জুলাই নিয়ে দুটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, আটটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র নির্মিত হবে সরকারি অনুদানে।
প্রজ্ঞাপনের মধ্যে রয়েছে শিশুতোষ শাখা, প্রামাণ্যচিত্র শাখা, রাজনৈতিক ইতিহাস-সংক্রান্ত (আবহমান বাংলার সব রাজনৈতিক অভ্যুত্থান, আন্দোলন ও বিপ্লব—যা এই অঞ্চলের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের নিয়ামক) শাখা, সাংস্কৃতিক ইতিহাস-সংক্রান্ত (বাংলার ঐতিহ্য, মিথ ও ফোকলোর) শাখা, সাধারণ শাখা। এই পাঁচটি শাখায় অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রের নাম, প্রযোজকের নাম এবং অনুদানের পরিমাণ তালিকা আকারে প্রকাশ করা হয়।
অনুদানপ্রাপ্ত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের তালিকায় রয়েছে জগন্ময় পাল প্রযোজিত ‘রবিনহুডের আশ্চর্য অভিযান’, লাবিব নামজুছ ছাকিব প্রযোজিত ‘মায়ের ডাক’, মাহমুদুল ইসলাম প্রযোজিত ‘জুলাই’, হাসান আহম্মেদ সানি প্রযোজিত ‘রূহের কাফেলা’, সংখানু মারমা প্রযোজিত ‘পরোটার স্বাদ’, সৈয়দ সালেহ আহমেদ সোবহান প্রযোজিত ‘খোঁয়ারি’, এম আলভী আহমেদ প্রযোজিত ‘জীবন অপেরা’, গোলাম সোহরাব দোদুল প্রযোজিত ‘জলযুদ্ধ’, মুশফিকুর রহমান প্রযোজিত ‘কবির মুখ-The Time Keeper’, আনুশেহ আনাদিল প্রযোজিত ‘কফিনের ডানা’, মোছা. সাবিহা মাহবুব প্রযোজিত ‘নওয়াব ফুজুন্নেসা’ এবং সুজন মাহমুদ প্রযোজিত ‘জুঁই’।
অনুদানপ্রাপ্ত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের তালিকায় রয়েছে মাহবুব আলম প্রযোজিত ‘মন্দ-ভালো’, সাব্বির প্রযোজিত ‘ফেলানী’, ডাক্তার তাফজিরা রহমান সামিয়া প্রযোজিত ‘ঝুঁকির মাত্রা’, জাহিদ হাসান প্রযোজিত ‘জীবনের গান’, শ্রী অভীক চন্দ্র তালুকদার প্রযোজিত ‘WHO HAS MADE US FLY (হু হ্যাজ মেইড আস ফ্লাই)’, মোহাম্মদ সাইদুল আলম খান প্রযোজিত ‘ভরা বাদর’, সালমান নুর প্রযোজিত ‘১২৩০’, শুভাশিস সিনহা প্রযোজিত ‘বৃন্দারাণীর আঙুল’, সাদমান শাহরিয়ার প্রযোজিত ‘একটি সিনেমার জন্য’, মো. সাইদুল ইসলাম প্রযোজিত ‘দাফন’, মোহাম্মদ ইফতেখার জাহান নয়ন প্রযোজিত ‘সাঁতার’, নোশিন নাওয়ার প্রযোজিত ‘মাংস কম’, সুমন আনোয়ার প্রযোজিত ‘গগন’, মো. আবিদ মল্লিক প্রযোজিত ‘অতিথি’, সালজার রহমান প্রযোজিত ‘বোবা’, সাদিয়া খালিদ প্রযোজিত ‘অদ্বৈত’, মো. আরিফুর রহমান প্রযোজিত ‘আশার আলো’, মো. মুনিরুজ্জামান প্রযোজিত ‘গর্জনপুরের বাঘা’, তছলিমা আক্তার নূপুর প্রযোজিত ‘হোয়ার দ্য ওয়াটার স্লিপস’, মো. নাসরুল্লাহ মানসুর প্রযোজিত ‘অপসময়’।
বাংলাদেশে ১৯৭৬ সাল থেকে চলচ্চিত্র অনুদান দেওয়া শুরু হয়। বেশ কয়েকবার অনুদান বন্ধ হলেও ২০০৭-০৮ অর্থবছর থেকে নিয়মিতভাবে আবার চলচ্চিত্র অনুদান প্রদান করা হচ্ছে। গত ১০ বছরে ৭৪টি চলচ্চিত্রের জন্য বাংলাদেশ সরকার অনুদান দিলেও ৪৯টি চলচ্চিত্র এখনো মুক্তি পায়নি।
বর্তমান বাংলাদেশে চাকরির বাজার এত খারাপ যে সরকারি–বেসরকারি যে কোনো একটা চাকরি পেলে তা ধরে রাখাই হয়ে যায় একজন তরুণের জীবনের মূল লক্ষ্য। কর্মক্ষেত্রে যে কোনো ধরনের দুর্নীতি–অবিচার আর অন্যায় দেখেও না দেখার ভান করতে হয়, কোনো রকম প্রতিবাদ করা যায় না। তাহলে আমরা কি সেই পোকায় পরিণত হচ্ছি?
১৭ ঘণ্টা আগেসিরাজের মৃত্যুর পর ইতিহাসের চাকা ঘুরল নতুনভাবে। কোম্পানি হাতিয়ার করল দেওয়ানি হক। বাংলার খাজনা উঠল লন্ডনের কোষাগারে। গ্রামের ধানের গোলা খালি হলো, নদীর জলে ভাসতে থাকলো কান্না।
২ দিন আগেকার্টুনের মতো অতি সরু চেহারার এই গাড়িটি দর্শকদের রীতিমতো হতবাক করে দেয়। হালকা নীল রঙে রাঙানো গাড়িটিতে রয়েছে একটি মাত্র হেডলাইট, পাতলা চারটি চাকা আর দুটি সাইড মিরর।
২ দিন আগেসবকিছুরই একটা পটভূমি থাকে। ৯৯৯ নম্বর চালুর পেছনেও ছিল এক করুণ ও জরুরি বাস্তবতা। ১৯৩৫ সালের এক সন্ধ্যায় লন্ডনের উইমপোল স্ট্রিটে ভয়াবহ আগুন লাগে। সেখানে ছিল বিখ্যাত চিকিৎসক ডা. ফিলিপ ফ্র্যাংকলিনের চেম্বার। আগুন এতটাই ভয়াবহ ছিল যে ঘটনাস্থলে পুড়ে মারা যান পাঁচজন।
৩ দিন আগে