শপথ-বিতর্ক
মেয়র পদে বসানো নিয়ে সরকারের টালবাহানায় জনমনে নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিষয়ে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে
স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে শপথ গ্রহণ নিয়ে নাটকীয়তা আরও ঘনীভূত হয়েছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও কোর্ট থেকে বিজয়ী ঘোষিত মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এবার সরাসরি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, সরকার শপথ না পড়ালে ঢাকাবাসীদের কাছে শপথ নিয়ে তিনি মেয়রের দায়িত্ব নেবেন।
আজ মঙ্গলবার (৩ জুন) বিকেলে রাজধানীর গুলিস্তানে নগর ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এই বক্তব্য দেন।
এদিকে নগর ভবনের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে কর্মসূচি চলায় টানা কয়েক দিন ধরে বন্ধ রয়েছে হোল্ডিং ট্যাক্স, ট্রেড লাইসেন্স, জন্মনিবন্ধনসহ ডিএসসিসির গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক সেবা।
রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও আইনি লড়াই
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ইশরাক হোসেন। নির্বাচনে অনিয়ম ও জালিয়াতির অভিযোগ এনে ৩ মার্চ তিনি আদালতে মামলা করেন।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসকে অপসারণ করা হয়। এরপর চলতি বছরের ২৭ মার্চ একটি নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল ইশরাককে বিজয়ী ঘোষণা করেন। নির্বাচন কমিশন ২৭ এপ্রিল তার গেজেট প্রকাশ করে।
তবে এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মামুনুর রশিদ একটি রিট আবেদন করেন, যা ২২ মে হাইকোর্ট সরাসরি খারিজ করে দেন। এরপর ওই আদেশের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হলে ২৯ মে সুপ্রিম কোর্ট পর্যবেক্ষণসহ লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে আদেশ দেন। আদালতের পর্যবেক্ষণে বলা হয়,‘নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
ইশরাকের দাবি ও বক্তব্য
ইশরাক হোসেন নগর ভবনে অবস্থান কর্মসূচিতে বলেন, ‘নগর ভবন কীভাবে চলবে, তা ঢাকাবাসী নির্ধারণ করবে। কোনো বহিরাগত উপদেষ্টা বা প্রশাসক দিয়ে নগর ভবন পরিচালনা করতে দেওয়া হবে না।’
ইশরাক অভিযোগ করেন, মেয়র পদে বসানো নিয়ে সরকারের টালবাহানায় জনমনে নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিষয়ে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে। সরকার তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে, বর্তমানে উপদেষ্টা পরিষদ দিয়ে কোনোভাবেই গণতন্ত্র বা প্রশাসনের ভারসাম্য বজায় রাখা সম্ভব নয়।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে শপথ গ্রহণ নিয়ে নাটকীয়তা আরও ঘনীভূত হয়েছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও কোর্ট থেকে বিজয়ী ঘোষিত মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন এবার সরাসরি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, সরকার শপথ না পড়ালে ঢাকাবাসীদের কাছে শপথ নিয়ে তিনি মেয়রের দায়িত্ব নেবেন।
আজ মঙ্গলবার (৩ জুন) বিকেলে রাজধানীর গুলিস্তানে নগর ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এই বক্তব্য দেন।
এদিকে নগর ভবনের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে কর্মসূচি চলায় টানা কয়েক দিন ধরে বন্ধ রয়েছে হোল্ডিং ট্যাক্স, ট্রেড লাইসেন্স, জন্মনিবন্ধনসহ ডিএসসিসির গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক সেবা।
রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও আইনি লড়াই
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ইশরাক হোসেন। নির্বাচনে অনিয়ম ও জালিয়াতির অভিযোগ এনে ৩ মার্চ তিনি আদালতে মামলা করেন।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসকে অপসারণ করা হয়। এরপর চলতি বছরের ২৭ মার্চ একটি নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল ইশরাককে বিজয়ী ঘোষণা করেন। নির্বাচন কমিশন ২৭ এপ্রিল তার গেজেট প্রকাশ করে।
তবে এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মামুনুর রশিদ একটি রিট আবেদন করেন, যা ২২ মে হাইকোর্ট সরাসরি খারিজ করে দেন। এরপর ওই আদেশের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হলে ২৯ মে সুপ্রিম কোর্ট পর্যবেক্ষণসহ লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে আদেশ দেন। আদালতের পর্যবেক্ষণে বলা হয়,‘নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
ইশরাকের দাবি ও বক্তব্য
ইশরাক হোসেন নগর ভবনে অবস্থান কর্মসূচিতে বলেন, ‘নগর ভবন কীভাবে চলবে, তা ঢাকাবাসী নির্ধারণ করবে। কোনো বহিরাগত উপদেষ্টা বা প্রশাসক দিয়ে নগর ভবন পরিচালনা করতে দেওয়া হবে না।’
ইশরাক অভিযোগ করেন, মেয়র পদে বসানো নিয়ে সরকারের টালবাহানায় জনমনে নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিষয়ে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে। সরকার তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে, বর্তমানে উপদেষ্টা পরিষদ দিয়ে কোনোভাবেই গণতন্ত্র বা প্রশাসনের ভারসাম্য বজায় রাখা সম্ভব নয়।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে বহু জাতিগোষ্ঠী যুগ যুগ ধরে বসবাস করছে। কিন্তু ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর প্রণীত ৭২-এর সংবিধান তাদের যথাযথভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেনি। সর্বোচ্চ নাগরিক মর্যাদাও দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। কোনো আবেগতাড়িত বা ভুল সিদ্ধান্তে যাতে চরমপন্থা বা ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়, সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’
১ দিন আগেসোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তাদের ইতিহাসে প্রথম একক জাতীয় সমাবেশ আয়োজন করেছে। কিন্তু এই সমাবেশে অনুপস্থিত ছিল দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল ও জামায়াতের একসময়ের জোটসঙ্গী বিএনপি।
২ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে কক্সবাজারের স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে। তারা এনসিপির গাড়িবহরের পথরোধ এবং পথসভার মঞ্চ ভাঙচুর করেছেন।
২ দিন আগে