যশোর শহরের বকুলতলায় ‘বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ম্যুরাল’ এর স্থানেই নির্মাণ হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’। ১৮ ফুট উঁচু ও ৬ ফুট প্রস্থ স্তম্ভের বিভিন্ন অংশে খোদাই করা হবে জুলাই আন্দোলনে নান স্লোগান।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
যশোর শহরের গরীবশাহ সড়কের বকুলতলায় শুরু হয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ এর নির্মাণকাজ। এ জন্য ভেঙে ফেলা হচ্ছে ওই স্থানে অবস্থিত দেশের অন্যতম বৃহৎ ‘বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ম্যুরাল’।
সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে যশোরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) আজাহারুল ইসলাম জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। আগামী ৫ আগস্ট স্মৃতিস্তম্ভটি উদ্বোধন করা হবে বলে জানা গেছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, জুলাই স্মৃতিস্তম্ভটি ১৮ ফুট উঁচু ও ৬ ফুট প্রস্থ হবে। এটি নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১৪ লাখ টাকা। সংস্কৃতিবিষয়ক ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত বিভাগের যৌথ উদ্যোগে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। স্তম্ভের বিভিন্ন অংশে খোদাই করা হবে ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই আন্দোলনের সময় রাজপথে উচ্চারিত উদ্দীপনামূলক স্লোগানগুলো। যা প্রতিবাদ, সাহস এবং জনগণের প্রতিরোধের শক্তির স্মারক হিসেবে ইতিহাসে অম্লান হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ম্যুরাল ভেঙে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ করায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা সমালোচনা শুরু হয়েছে। যশোরের ব্যবসায়ী মহল ও সাধারণ মানুষের অনুদানে ২০১২ সালে ম্যুরালটি নির্মাণে ব্যয় হয় ২৯ লাখ ৯ হাজার ৯৫ টাকা। ওই বছরের ২০ ডিসেম্বর শেখ হাসিনা (তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী) এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। তবে জুলাই স্তম্ভের কাজ শুরুর আগে একাধিকবার ভাঙার চেষ্টা করা হয়েছে ম্যুুরালটি।
এর আগে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের দিন বঙ্গবন্ধু ম্যুরালটি আংশিক ভাঙচুর করে বিক্ষুদ্ধরা। পরে চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি হাতুড়ি-শাবল ও একটি এক্সকাভেটর (ভেকু) দিয়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালটি ভাঙার চেষ্টা করে বিক্ষুব্ধ লোকজন। তবে সে সময় সম্পূর্ণ ভাঙতে পারেনি তারা। সর্বশেষ তৃতীয় দফায় শনি (১২ জুলাই) ও রবিবার (১৩ জুলাই) পৌরসভার এক্সকাটর দিয়ে ম্যুরালটি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলা হয়।
জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘সারা দেশের মতো যশোরেও গণ-অভুত্থানের যোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ হচ্ছে। ১৯৭১ সালে রক্তের বিনিময়ে আমরা বহিরাগত শক্তির বিরুদ্ধে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম, কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাইয়ে দেশের ভেতরের এক ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হয়েছে। এ স্মৃতিস্তম্ভ আমাদের সেই সাহস, ত্যাগ আর প্রত্যয়ের কথা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মনে করিয়ে দেবে।’
সোমবার জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ-এর ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাসার, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন, জামায়াতে ইসলামীর জেলা সেক্রেটারি মাওলানা আবু জাফর সিদ্দিকী, নাগরিক পার্টির নেতা নুরুজ্জামান, জুলাই আন্দোলনে নিহত আব্দুল্লার পিতা আব্দুল জব্বার, জুলাইযোদ্ধা মাসুম বিল্লাহ ও আহাদ।
যশোর শহরের গরীবশাহ সড়কের বকুলতলায় শুরু হয়েছে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ এর নির্মাণকাজ। এ জন্য ভেঙে ফেলা হচ্ছে ওই স্থানে অবস্থিত দেশের অন্যতম বৃহৎ ‘বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ম্যুরাল’।
সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে যশোরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) আজাহারুল ইসলাম জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। আগামী ৫ আগস্ট স্মৃতিস্তম্ভটি উদ্বোধন করা হবে বলে জানা গেছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, জুলাই স্মৃতিস্তম্ভটি ১৮ ফুট উঁচু ও ৬ ফুট প্রস্থ হবে। এটি নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১৪ লাখ টাকা। সংস্কৃতিবিষয়ক ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত বিভাগের যৌথ উদ্যোগে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। স্তম্ভের বিভিন্ন অংশে খোদাই করা হবে ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই আন্দোলনের সময় রাজপথে উচ্চারিত উদ্দীপনামূলক স্লোগানগুলো। যা প্রতিবাদ, সাহস এবং জনগণের প্রতিরোধের শক্তির স্মারক হিসেবে ইতিহাসে অম্লান হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ম্যুরাল ভেঙে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ করায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা সমালোচনা শুরু হয়েছে। যশোরের ব্যবসায়ী মহল ও সাধারণ মানুষের অনুদানে ২০১২ সালে ম্যুরালটি নির্মাণে ব্যয় হয় ২৯ লাখ ৯ হাজার ৯৫ টাকা। ওই বছরের ২০ ডিসেম্বর শেখ হাসিনা (তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী) এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। তবে জুলাই স্তম্ভের কাজ শুরুর আগে একাধিকবার ভাঙার চেষ্টা করা হয়েছে ম্যুুরালটি।
এর আগে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের দিন বঙ্গবন্ধু ম্যুরালটি আংশিক ভাঙচুর করে বিক্ষুদ্ধরা। পরে চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি হাতুড়ি-শাবল ও একটি এক্সকাভেটর (ভেকু) দিয়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালটি ভাঙার চেষ্টা করে বিক্ষুব্ধ লোকজন। তবে সে সময় সম্পূর্ণ ভাঙতে পারেনি তারা। সর্বশেষ তৃতীয় দফায় শনি (১২ জুলাই) ও রবিবার (১৩ জুলাই) পৌরসভার এক্সকাটর দিয়ে ম্যুরালটি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলা হয়।
জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘সারা দেশের মতো যশোরেও গণ-অভুত্থানের যোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ হচ্ছে। ১৯৭১ সালে রক্তের বিনিময়ে আমরা বহিরাগত শক্তির বিরুদ্ধে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম, কিন্তু ২০২৪ সালের জুলাইয়ে দেশের ভেতরের এক ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হয়েছে। এ স্মৃতিস্তম্ভ আমাদের সেই সাহস, ত্যাগ আর প্রত্যয়ের কথা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মনে করিয়ে দেবে।’
সোমবার জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ-এর ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাসার, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন, জামায়াতে ইসলামীর জেলা সেক্রেটারি মাওলানা আবু জাফর সিদ্দিকী, নাগরিক পার্টির নেতা নুরুজ্জামান, জুলাই আন্দোলনে নিহত আব্দুল্লার পিতা আব্দুল জব্বার, জুলাইযোদ্ধা মাসুম বিল্লাহ ও আহাদ।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম নতুন ধারার অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘ঢাকা স্ট্রিম’ পরিদর্শন করেছেন। আজ রোববার (২০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর পান্থপথের ঢাকা স্ট্রিমের কার্যালয়ে আসেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সবমিলিয়ে পাঁচ দিন আলোচনা হয়েছে। এর পরেও সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। ফলে রোববার (২০ জুলাই) জাতীয় ঐকমত্য কমিশন একটি সমন্বিত প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
১২ ঘণ্টা আগেনিহত ব্যক্তিদের স্বজনেরা দাবি করছেন, মরদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়নি এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইচ্ছাকৃতভাবে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহগুলো হস্তান্তর করেছে। এ দাবি সত্য নয় বলে বিবৃতি দিয়েছে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
১৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গণগ্রেপ্তার করছে না। বরং যারা অপরাধী, তাঁদেরকেই গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে