তারেক রহমানের প্রশ্ন
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক বিধি–ব্যবস্থা শক্ত ভিত্তির ওপর রাখতে হলে জনগণের ঐক্য সবচেয়ে বেশি দরকার। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার আড়ালে আবার দেশের রাজনীতিতে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের পথ সুগম করে দেয়া হচ্ছে কি-না, তা সবার গুরুত্ব দিয়ে ভাবা দরকার।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থা ঐক্যের পরিবর্তে বিভক্তিমূলক সমাজ এবং অস্থিতিশীল সরকার সৃষ্টির কারণ হয়ে উঠতে পারে কি-না তা সব রাজনৈতিক নেতাকে ভেবে দেখার অনুরোধ করব।’
বিএনপি আয়োজিত ‘গণঅভ্যুত্থান ২০২৪: জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও শহীদ পরিবারের সম্মানে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ সব কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক বিধি–ব্যবস্থা শক্ত ভিত্তির ওপর রাখতে হলে জনগণের ঐক্য সবচেয়ে বেশি দরকার। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার আড়ালে আবার দেশের রাজনীতিতে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের পথ সুগম করে দেয়া হচ্ছে কি-না, তা সবার গুরুত্ব দিয়ে ভাবা দরকার। নিত্যনতুন ইস্যু সামনে আনলে ষড়যন্ত্রকারীরা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ পাবে।’
তিনি আরও বলেন, সংস্কার ইস্যু নিয়ে দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যস্ত রাখলে তা জনগণকে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত রাখতে পারে।
এ সময় জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে শহীদদের ঋণ পরিশোধের বার্তা দেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রশ্ন, সবার প্রশ্ন–মানুষ কি এভাবেই জীবন দিতে থাকবে তাহলে? এই মানুষগুলো কিন্তু কানাডার বেগমপাড়ায় বসবাস, মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম কিংবা সুইস ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার দাবিতে কিন্তু আন্দোলন করেনি। তাদের দাবি ছিল, রাষ্ট্র ও সমাজে গণতন্ত্র এবং মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা।’
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশের সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। আরও একবার ভুল করা চলবে না। জনগণের সরাসরি ভোটে, জনগণের প্রতি জবাবদিহিমূলক নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করার মধ্য দিয়েই শহীদদের কাঙ্ক্ষিত একটি ইনসাফভিত্তিক গণতান্ত্রিক, মানবিক বাংলাদেশ গড়তে হবে। এর মধ্য দিয়ে শহীদদের প্রতি আমাদের ঋণ পরিশোধের এখনই সময়।’
আওয়ামী লীগের শাসনামলে গুমের শিকার ছাত্রদল নেতা পারভেজের কিশোরী মেয়ে নিধির বক্তব্য শুনে কেঁদে ফেলেন তারেক রহমান।
নিধি তার বক্তব্যে বলে, আমি আর আমার ছোট ভাই বাবাকে কি কোনোদিন জড়িয়ে ধরতে পারবো না?’ এমন প্রশ্নের উত্তর দেবার সাধ্য কার? গোটা পৃথিবী নিরুত্তর। অশ্রুসিক্ত হন তারেক রহমান। কষ্ট ভাগাভাগি করে নেন সেই কিশোরীর সঙ্গে।
সভায় সারাদেশ থেকে আসা নির্যাতিত ব্যক্তি ও তাঁদের স্বজনেরা যন্ত্রণা ও ভোগান্তির করুণ কাহিনি তুলে ধরেন। স্বজন হারানোর বেদনার সঙ্গে আর্থিক টানাপোড়েন, দিগ্বিদিক চিন্তা তাড়িয়ে বেড়ানোর কথাও জানান তাঁরা।
গুম ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি বলেন, শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যাঁরা গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাঁদের সবার বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থা ঐক্যের পরিবর্তে বিভক্তিমূলক সমাজ এবং অস্থিতিশীল সরকার সৃষ্টির কারণ হয়ে উঠতে পারে কি-না তা সব রাজনৈতিক নেতাকে ভেবে দেখার অনুরোধ করব।’
বিএনপি আয়োজিত ‘গণঅভ্যুত্থান ২০২৪: জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও শহীদ পরিবারের সম্মানে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ সব কথা বলেন।
তারেক রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক বিধি–ব্যবস্থা শক্ত ভিত্তির ওপর রাখতে হলে জনগণের ঐক্য সবচেয়ে বেশি দরকার। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার আড়ালে আবার দেশের রাজনীতিতে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের পথ সুগম করে দেয়া হচ্ছে কি-না, তা সবার গুরুত্ব দিয়ে ভাবা দরকার। নিত্যনতুন ইস্যু সামনে আনলে ষড়যন্ত্রকারীরা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ পাবে।’
তিনি আরও বলেন, সংস্কার ইস্যু নিয়ে দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যস্ত রাখলে তা জনগণকে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত রাখতে পারে।
এ সময় জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে শহীদদের ঋণ পরিশোধের বার্তা দেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রশ্ন, সবার প্রশ্ন–মানুষ কি এভাবেই জীবন দিতে থাকবে তাহলে? এই মানুষগুলো কিন্তু কানাডার বেগমপাড়ায় বসবাস, মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম কিংবা সুইস ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার দাবিতে কিন্তু আন্দোলন করেনি। তাদের দাবি ছিল, রাষ্ট্র ও সমাজে গণতন্ত্র এবং মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা।’
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশের সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। আরও একবার ভুল করা চলবে না। জনগণের সরাসরি ভোটে, জনগণের প্রতি জবাবদিহিমূলক নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করার মধ্য দিয়েই শহীদদের কাঙ্ক্ষিত একটি ইনসাফভিত্তিক গণতান্ত্রিক, মানবিক বাংলাদেশ গড়তে হবে। এর মধ্য দিয়ে শহীদদের প্রতি আমাদের ঋণ পরিশোধের এখনই সময়।’
আওয়ামী লীগের শাসনামলে গুমের শিকার ছাত্রদল নেতা পারভেজের কিশোরী মেয়ে নিধির বক্তব্য শুনে কেঁদে ফেলেন তারেক রহমান।
নিধি তার বক্তব্যে বলে, আমি আর আমার ছোট ভাই বাবাকে কি কোনোদিন জড়িয়ে ধরতে পারবো না?’ এমন প্রশ্নের উত্তর দেবার সাধ্য কার? গোটা পৃথিবী নিরুত্তর। অশ্রুসিক্ত হন তারেক রহমান। কষ্ট ভাগাভাগি করে নেন সেই কিশোরীর সঙ্গে।
সভায় সারাদেশ থেকে আসা নির্যাতিত ব্যক্তি ও তাঁদের স্বজনেরা যন্ত্রণা ও ভোগান্তির করুণ কাহিনি তুলে ধরেন। স্বজন হারানোর বেদনার সঙ্গে আর্থিক টানাপোড়েন, দিগ্বিদিক চিন্তা তাড়িয়ে বেড়ানোর কথাও জানান তাঁরা।
গুম ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি বলেন, শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যাঁরা গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাঁদের সবার বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
‘গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার যারা হয়েছেন, তাদের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি পরিবারের সম্মানজনক পুনর্বাসন ও নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে হবে।’
৮ ঘণ্টা আগেযশোর শহরে নির্মাণাধীন একটি বহুতল ভবনের ঝুল-বারান্দা ধসে দুজন প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে ভবনের নির্মাণকাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ভবনটি নির্মাণ ঝুঁকির বিষয়ে জানালেও ঠিকাদার আমলে নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
৯ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার মিরপুরে পূর্ববিরোধের জেরে ছাত্রদল নেতা হাতুরি দিয়ে পিটিয়ে জমির উদ্দিন (৪৮) নামে এক জাসদকর্মীকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর প্রতিক্রিয়ায় অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা অনিক খানের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করেছে নিহত ব্যক্তির পরিবারের লোকজন।
১০ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট মাসজুড়ে গত বছরের প্রতিটি দিনকে পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্য সামনে রেখে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পুনরুত্থান কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১২ ঘণ্টা আগে