আতঙ্কে আর স্কুলে যেতে চায় না রাইসার বড় বোন
শাহাবুল শেখ বলেন, ‘ওই অবস্থায় কাঁদতে কাঁদতে বাসায় চলে এসে সিনথিয়া বলে, “আব্বু, রাইসা মনি নেই। ওখানে মনে হয় বোম ফুটছে।” পরে আমি ছুটে যাই।’
স্ট্রিম সংবাদদাতা
বড় বোন সিনথিয়া ছিল রাইসা মনির খেলার সাথি। গলায় গলায় মিল তাদের। পড়ত একই স্কুলে—মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে। সিনথিয়া অষ্টম আর রাইসা পড়ত তৃতীয় শ্রেণিতে। তাদের বাড়ি থেকে স্কুলটি তেমন দূরে নয়। একসঙ্গে স্কুলে যেত ওরা, ফিরতও একই সঙ্গে। সকালে মা-ই স্কুলে পৌঁছে দিয়ে আসতেন তাদের, পরে নিয়ে আসতেন বাবা।
২১ জুলাই ভয়াল সোমবারও একসঙ্গে স্কুলে গিয়েছিল তারা। ছুটির আগে রাইসা মনি বায়না ধরে, পছন্দের আইসক্রিম খাবে সে। বড় বোন সিনথিয়াকে জানায় সে কথা। আদরের ছোট বোনের জন্য স্কুলের ক্যান্টিন থেকে আইসক্রিম কিনতে গিয়েছিল সিনথিয়া। তখনই ঘটল দুর্ঘটনা—স্কুলের হায়দার আলী ভবনের সামনে আছড়ে পড়ল বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান। আগুন আর ধোঁয়ায় ছেয়ে গেল চারপাশ। এতে আরও অনেকের সঙ্গে আটকা পড়ে রাইসা মনি। আর অল্পের জন্য বেঁচে যায় বড় বোন সিনথিয়া।
অনেক খোঁজাখুঁজির পর অবশেষে ২২ জুলাই সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) আরও অনেকের মধ্যে মুখমণ্ডলের অংশবিশেষ দেখে রাইসা মনিকে শনাক্ত করেন তার বাবা শাহাবুল শেখ। ডিএনএ পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রাতে পরিবারের কাছে তার মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। ওই রাতেই মরদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার উদ্দেশে রওনা দেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকালে রাইসাকে দাফন করা হয় উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া কবরস্থানে। কিন্তু শোকের মাতম থামছে না রাইসা মনির বাবা শাহাবুল শেখ আর মা রোকেয়া বেগমের।
ছোট বোনের জন্য ক্যান্টিনে আইসক্রিম কিনতে গিয়ে বিকট আওয়াজ শোনে সিনথিয়া। ভয়ে দৌড়ে স্কুল থেকে বেরিয়ে আসে সে। স্কুলও ছুটি হয়েছে এরই মধ্যে। কিন্তু রাইসা তো তার সঙ্গে রেবিয়ে আসতে পারেনি! সম্বিত ফেরে সিনথিয়ার। পরে বোনকে খুঁজতে আবার স্কুলে ঢুকতে চাইলেও আর ঢুকতে পারেনি।
রাইসার বাবা শাহাবুল শেখ স্ট্রিমকে বলেন, ‘ওই অবস্থায় কাঁদতে কাঁদতে বাসায় চলে আসে সিনথিয়া। বলে, “আব্বু, রাইসা মনি নেই। ওখানে মনে হয় বোম ফুটছে।” পরে আমি ছুটে যাই।’
দুর্ঘটনায় নিহত রাইসা মনি ছিল শাহাবুল শেখ ও রোকেয়া বেগম দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান। তাঁদের ইচ্ছা ছিল সন্তানদের ভালো স্কুলে পড়ানোর। উচ্চশিক্ষায় সুশিক্ষিত করার। তাই দুই মেয়ে ভর্তি করেন রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে। সন্তানদের কথা ভেবে স্ত্রী ও ছোট ছেলেকে নিয়ে উত্তরা নয়ানগরে একটি বাসা ভাড়া নেন শাহাবুল। একটি গার্মেন্টস এক্সেসরিস প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী তিনি।
সোমবার দুই মেয়েকে স্কুলে পৌঁছে দিয়েছিলেন বাবা। পরে নিয়ে আসার কথাও ছিল তাঁর। এর আগেই ঘটে যায় দুর্ঘটনা। একা ঘরে ফেরা বড় মেয়ের কাছে শুনে শাহাবুল স্কুলেও গিয়েছিলেন। কিন্তু রাইসা মনিকে আর পাননি। সেই শোক কোনোভাবেই ভুলতে পারছেন না তিনি। ৪৫ বছর বয়সী শাহাবুল শেখ কান্না জড়ানো কণ্ঠ বললেন, ‘সেদিন দুটি বাচ্চাকে স্কুলে পৌঁছে দেওয়ার পর মেয়েরা বলছিল, “আব্বা, তুমি আমাদের নিতে এসো।” আমি তো গিয়ে আর পাইনি। আমার ছোট্ট মেয়েকে আমি আনতে পারিনি। এই শোক কীভাবে সইব।’
রাইসা মনির খুব প্রিয় রুই মাছের তরকারি। সেদিন দুই বোনের জন্য মুরগির মাংস আর রুই মাছ রান্না করেছিলেন মা রোকেয়া সুলতানা। তিনি বললেন, ‘আমি প্রতিদিন নিজের হাতে রাইসাকে খাইয়ে দিই। কিন্তু কে জানত, এটাই হবে আমার হাতে তার শেষ খাওয়া।’
সেদিনের কথা বলতে গিয়ে রোকেয়া সুলতানার গলা ধরে এল, ‘প্রতিদিনের মতো সকাল সাড়ে ছয়টায় টিফিন রেডি করে মেয়েদের ঘুম থেকে ডেকে তুলি। ওদের আব্বু দুই বোনকে স্কুলে নিয়ে যায়। যাওয়ার সময় রাইসা আমার দিকে বারবার ফিরে তাকাচ্ছিল। ও যখন ঘর থেকে বের হয়ে লিফট পর্যন্ত যায়, তখনও ঘুরে ঘুরে তিনবার আমার দিকে তাকায়। যাওয়ার সময় আমাকে সালাম দিয়ে যায়। আহারে…।’ কথা শেষ করতে পারেন না রাইসার মা।
ছোট বোন রাইসার মৃত্যুর পর এখন স্কুলের যেতে ভয় পায় সিনথিয়া। আবার কখন বিমান ভেঙে পড়বে স্কুলে, সেই আতঙ্ক সব সময় তাড়া করে ফিরছে তাকে। বড় মেয়েকে নিয়ে শাহাবুল শেখও আছেন দুশ্চিন্তায়। তিনি বলেন, ‘ছোট বোনের জন্য ক্যান্টিনে আইসক্রিম আনতে গিয়ে ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছে বড় বাচ্চাটা। কিন্তু কীভাবে এখন তাকে স্কুলে দেব? সে তো স্কুলে যেতে চায় না। আতঙ্কের ভেতর আছে, আবার না বিমান ব্লাস্ট হয়!’
শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে আলফাডাঙ্গার বাজড়া কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয় রাইসা মনির। কিন্তু শোক ছড়িয়ে আছে পাড়াজুড়ে। বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় শোকে বিহ্বল আত্মীয়স্বজন, স্তব্ধ এলাকাবাসী। এদিকে ছোট বোন রাইসাকে হারিয়ে বড় বোন সিনথিয়া কারও সঙ্গে কথাই বলছে না। ছোট ভাই রাফসান এখনো যেন বুঝে উঠতে পারছে না কিছু। মানুষের ভিড় দেখে ফ্যালফ্যাল করে তাকাচ্ছে বারবার। শুধুই খুঁজছে তার ‘ছোট আপু’কে।
অন্য সবার মতো শোকে পাথর হয়ে গেছেন রাইসার নানি মনোয়ারা বেগম (৬২)। কথায় কথায় তিনি বললেন, ‘রাইসা বলত, “নানু, আমি বড় হয়ে ডাক্তার হব। আব্বু-আম্মুর সেবা যত্ন করব। শুধু আমার জন্য দোয়া কইরো।” আল্লাহ কেন আমাদের মাসুম বাচ্চাকে এভাবে কেড়ে নিলেন?’ আক্ষেপ নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন মনোয়ারা বেগম।
রাইসা মনিকে হারিয়ে আক্ষেপ আর কান্না শুধু তার পরিবারেরই নয়, গোটা এলাকাবাসীই এখন আক্ষেপ করছেন।
বড় বোন সিনথিয়া ছিল রাইসা মনির খেলার সাথি। গলায় গলায় মিল তাদের। পড়ত একই স্কুলে—মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে। সিনথিয়া অষ্টম আর রাইসা পড়ত তৃতীয় শ্রেণিতে। তাদের বাড়ি থেকে স্কুলটি তেমন দূরে নয়। একসঙ্গে স্কুলে যেত ওরা, ফিরতও একই সঙ্গে। সকালে মা-ই স্কুলে পৌঁছে দিয়ে আসতেন তাদের, পরে নিয়ে আসতেন বাবা।
২১ জুলাই ভয়াল সোমবারও একসঙ্গে স্কুলে গিয়েছিল তারা। ছুটির আগে রাইসা মনি বায়না ধরে, পছন্দের আইসক্রিম খাবে সে। বড় বোন সিনথিয়াকে জানায় সে কথা। আদরের ছোট বোনের জন্য স্কুলের ক্যান্টিন থেকে আইসক্রিম কিনতে গিয়েছিল সিনথিয়া। তখনই ঘটল দুর্ঘটনা—স্কুলের হায়দার আলী ভবনের সামনে আছড়ে পড়ল বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান। আগুন আর ধোঁয়ায় ছেয়ে গেল চারপাশ। এতে আরও অনেকের সঙ্গে আটকা পড়ে রাইসা মনি। আর অল্পের জন্য বেঁচে যায় বড় বোন সিনথিয়া।
অনেক খোঁজাখুঁজির পর অবশেষে ২২ জুলাই সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) আরও অনেকের মধ্যে মুখমণ্ডলের অংশবিশেষ দেখে রাইসা মনিকে শনাক্ত করেন তার বাবা শাহাবুল শেখ। ডিএনএ পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রাতে পরিবারের কাছে তার মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। ওই রাতেই মরদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গার উদ্দেশে রওনা দেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকালে রাইসাকে দাফন করা হয় উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া কবরস্থানে। কিন্তু শোকের মাতম থামছে না রাইসা মনির বাবা শাহাবুল শেখ আর মা রোকেয়া বেগমের।
ছোট বোনের জন্য ক্যান্টিনে আইসক্রিম কিনতে গিয়ে বিকট আওয়াজ শোনে সিনথিয়া। ভয়ে দৌড়ে স্কুল থেকে বেরিয়ে আসে সে। স্কুলও ছুটি হয়েছে এরই মধ্যে। কিন্তু রাইসা তো তার সঙ্গে রেবিয়ে আসতে পারেনি! সম্বিত ফেরে সিনথিয়ার। পরে বোনকে খুঁজতে আবার স্কুলে ঢুকতে চাইলেও আর ঢুকতে পারেনি।
রাইসার বাবা শাহাবুল শেখ স্ট্রিমকে বলেন, ‘ওই অবস্থায় কাঁদতে কাঁদতে বাসায় চলে আসে সিনথিয়া। বলে, “আব্বু, রাইসা মনি নেই। ওখানে মনে হয় বোম ফুটছে।” পরে আমি ছুটে যাই।’
দুর্ঘটনায় নিহত রাইসা মনি ছিল শাহাবুল শেখ ও রোকেয়া বেগম দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান। তাঁদের ইচ্ছা ছিল সন্তানদের ভালো স্কুলে পড়ানোর। উচ্চশিক্ষায় সুশিক্ষিত করার। তাই দুই মেয়ে ভর্তি করেন রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে। সন্তানদের কথা ভেবে স্ত্রী ও ছোট ছেলেকে নিয়ে উত্তরা নয়ানগরে একটি বাসা ভাড়া নেন শাহাবুল। একটি গার্মেন্টস এক্সেসরিস প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী তিনি।
সোমবার দুই মেয়েকে স্কুলে পৌঁছে দিয়েছিলেন বাবা। পরে নিয়ে আসার কথাও ছিল তাঁর। এর আগেই ঘটে যায় দুর্ঘটনা। একা ঘরে ফেরা বড় মেয়ের কাছে শুনে শাহাবুল স্কুলেও গিয়েছিলেন। কিন্তু রাইসা মনিকে আর পাননি। সেই শোক কোনোভাবেই ভুলতে পারছেন না তিনি। ৪৫ বছর বয়সী শাহাবুল শেখ কান্না জড়ানো কণ্ঠ বললেন, ‘সেদিন দুটি বাচ্চাকে স্কুলে পৌঁছে দেওয়ার পর মেয়েরা বলছিল, “আব্বা, তুমি আমাদের নিতে এসো।” আমি তো গিয়ে আর পাইনি। আমার ছোট্ট মেয়েকে আমি আনতে পারিনি। এই শোক কীভাবে সইব।’
রাইসা মনির খুব প্রিয় রুই মাছের তরকারি। সেদিন দুই বোনের জন্য মুরগির মাংস আর রুই মাছ রান্না করেছিলেন মা রোকেয়া সুলতানা। তিনি বললেন, ‘আমি প্রতিদিন নিজের হাতে রাইসাকে খাইয়ে দিই। কিন্তু কে জানত, এটাই হবে আমার হাতে তার শেষ খাওয়া।’
সেদিনের কথা বলতে গিয়ে রোকেয়া সুলতানার গলা ধরে এল, ‘প্রতিদিনের মতো সকাল সাড়ে ছয়টায় টিফিন রেডি করে মেয়েদের ঘুম থেকে ডেকে তুলি। ওদের আব্বু দুই বোনকে স্কুলে নিয়ে যায়। যাওয়ার সময় রাইসা আমার দিকে বারবার ফিরে তাকাচ্ছিল। ও যখন ঘর থেকে বের হয়ে লিফট পর্যন্ত যায়, তখনও ঘুরে ঘুরে তিনবার আমার দিকে তাকায়। যাওয়ার সময় আমাকে সালাম দিয়ে যায়। আহারে…।’ কথা শেষ করতে পারেন না রাইসার মা।
ছোট বোন রাইসার মৃত্যুর পর এখন স্কুলের যেতে ভয় পায় সিনথিয়া। আবার কখন বিমান ভেঙে পড়বে স্কুলে, সেই আতঙ্ক সব সময় তাড়া করে ফিরছে তাকে। বড় মেয়েকে নিয়ে শাহাবুল শেখও আছেন দুশ্চিন্তায়। তিনি বলেন, ‘ছোট বোনের জন্য ক্যান্টিনে আইসক্রিম আনতে গিয়ে ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছে বড় বাচ্চাটা। কিন্তু কীভাবে এখন তাকে স্কুলে দেব? সে তো স্কুলে যেতে চায় না। আতঙ্কের ভেতর আছে, আবার না বিমান ব্লাস্ট হয়!’
শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে আলফাডাঙ্গার বাজড়া কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয় রাইসা মনির। কিন্তু শোক ছড়িয়ে আছে পাড়াজুড়ে। বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় শোকে বিহ্বল আত্মীয়স্বজন, স্তব্ধ এলাকাবাসী। এদিকে ছোট বোন রাইসাকে হারিয়ে বড় বোন সিনথিয়া কারও সঙ্গে কথাই বলছে না। ছোট ভাই রাফসান এখনো যেন বুঝে উঠতে পারছে না কিছু। মানুষের ভিড় দেখে ফ্যালফ্যাল করে তাকাচ্ছে বারবার। শুধুই খুঁজছে তার ‘ছোট আপু’কে।
অন্য সবার মতো শোকে পাথর হয়ে গেছেন রাইসার নানি মনোয়ারা বেগম (৬২)। কথায় কথায় তিনি বললেন, ‘রাইসা বলত, “নানু, আমি বড় হয়ে ডাক্তার হব। আব্বু-আম্মুর সেবা যত্ন করব। শুধু আমার জন্য দোয়া কইরো।” আল্লাহ কেন আমাদের মাসুম বাচ্চাকে এভাবে কেড়ে নিলেন?’ আক্ষেপ নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন মনোয়ারা বেগম।
রাইসা মনিকে হারিয়ে আক্ষেপ আর কান্না শুধু তার পরিবারেরই নয়, গোটা এলাকাবাসীই এখন আক্ষেপ করছেন।
পরিবারের ছোট সন্তান মাকিনকে নিয়ে বাবা-মায়ের ছিল একরাশ স্বপ্ন। বাবা তাঁকে প্রতিদিন সকালে স্কুলে নামিয়ে দিয়ে কাজে যেতেন। বিকেলে আবার নিয়ে আসতেন। এ সময় কিশোর মাকিন ভাবত, আজ ঘরে ফিরে রংপেনসিলের আঁচড়ে কোন পাখিটাকে জীবন্ত করে তুলবে সে।
৩৫ মিনিট আগেনির্বাচনে ভুয়া তথ্য এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (এআই) অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি বলে আখ্যায়িত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। আজ শনিবার সকালে খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
৩৭ মিনিট আগেএই পরিস্থিতির জন্য বিএনপি ও জামায়াতকে দায়ী করেন শেখ হাসিনা। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তো সব দাবি মেনেই নিয়েছি। তারপরে আবার কেন? সেটাই আমার প্রশ্ন। এটা কি জঙ্গিবাদকে সুযোগ করে দেওয়ার জন্য?
২ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সকাল ৯টা ১০ মিনিটে জারিফ ফারহান নামের ১৩ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থী মারা যায়। সে মাইলস্টোন স্কুলের ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। শ্বাসনালীসহ শরীরের প্রায় ৪০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল জারিফের। আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিল সে। পরে সোয়া দশটার দিকে মাসুমা নামের আরেক নারীর মৃত্যু হয়।
৩ ঘণ্টা আগে