স্ট্রিম প্রতিবেদক
নিজে থেকে পদত্যাগ করবার কোনো অভিপ্রায় নেই বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। তবে নিয়োগকর্তা চাইলে চলে যাবেন।
আজ বুধবার (২৩ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন উপদেষ্টা সি আর আবরার।
সি আর আবরার বলেন, ‘নিজের থেকে (পদত্যাগ) করার কোন অভিপ্রায় নেই। কারণ, এখানে আমার কাজের কোন ব্যত্যয় হয়েছে বলে আমি মনে করি না। আপনাদেরকে আমি ঘটনা পরম্পরায় জানালাম। আপনারা সেটা বিবেচনা করবেন।’
তবে নিয়োগকর্তা চাইলে চলে যাবেন জানিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আর আমার তো নিয়োগকর্তাও রয়েছেন। তাঁরাও যদি এখানে মনে করেন যে ব্যত্যয় ঘটেছিল, তো আমাকে যেতে বললে আমি অবশ্যই চলে যাব। আমার এখানে আঁকড়ে ধরার, নিজেকে জাস্টিফাই করার কোনো কিছু নাই।’
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ের সামনে একদল শিক্ষার্থী শিক্ষা উপদেষ্টা ও সচিবের পদত্যাগ চেয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় সেনাবাহিনী ও পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৭০ শিক্ষার্থী আহত হন।
গতকালের এইচএসসি পরীক্ষা কেন মাঝরাতে পেছানো হলো, সে প্রশ্নও তোলেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করলে সি আর আবরার বলেন, ‘এটা একটা সিদ্ধান্ত যেটা হুট করে নেওয়া যায় না এবং হুট করে নেওয়ার এখতিয়ারও কারও নেই এককভাবে। তো সেখানে যেরকমভাবে পরীক্ষা কন্ডাক্ট (পরিচালনা) করার জন্য একটা রোল ডাউন করতে হয়, আবার পরীক্ষা যদি না হয়, সেটা আবার রোল ব্যাক করার কিন্তু একটা বিষয় রয়েছে। প্রশ্নপত্রগুলো চলে গিয়ে থাকলে এক ধরনের বিষয় হবে। লোকাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনকে (প্রশাসন) জানানো ইত্যাদি। সেগুলো (প্রশ্নপত্র) ফিরিয়ে আনা—এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করেই কিন্তু তখন হয়েছে…কাজেই একটা ধারণা হয়তো রয়েছে যে একক সিদ্ধান্তে অনেক আগেই দ্রুতই এটা নেওয়া যেতে পারত। বোধহয় এই ধারণাটা একেবারেই সঠিক না। ডিউ প্রসেস ফলো (সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ) করে পরীক্ষা পেছানো হয়েছে।’
নিজে থেকে পদত্যাগ করবার কোনো অভিপ্রায় নেই বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। তবে নিয়োগকর্তা চাইলে চলে যাবেন।
আজ বুধবার (২৩ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন উপদেষ্টা সি আর আবরার।
সি আর আবরার বলেন, ‘নিজের থেকে (পদত্যাগ) করার কোন অভিপ্রায় নেই। কারণ, এখানে আমার কাজের কোন ব্যত্যয় হয়েছে বলে আমি মনে করি না। আপনাদেরকে আমি ঘটনা পরম্পরায় জানালাম। আপনারা সেটা বিবেচনা করবেন।’
তবে নিয়োগকর্তা চাইলে চলে যাবেন জানিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আর আমার তো নিয়োগকর্তাও রয়েছেন। তাঁরাও যদি এখানে মনে করেন যে ব্যত্যয় ঘটেছিল, তো আমাকে যেতে বললে আমি অবশ্যই চলে যাব। আমার এখানে আঁকড়ে ধরার, নিজেকে জাস্টিফাই করার কোনো কিছু নাই।’
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ের সামনে একদল শিক্ষার্থী শিক্ষা উপদেষ্টা ও সচিবের পদত্যাগ চেয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় সেনাবাহিনী ও পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ৭০ শিক্ষার্থী আহত হন।
গতকালের এইচএসসি পরীক্ষা কেন মাঝরাতে পেছানো হলো, সে প্রশ্নও তোলেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করলে সি আর আবরার বলেন, ‘এটা একটা সিদ্ধান্ত যেটা হুট করে নেওয়া যায় না এবং হুট করে নেওয়ার এখতিয়ারও কারও নেই এককভাবে। তো সেখানে যেরকমভাবে পরীক্ষা কন্ডাক্ট (পরিচালনা) করার জন্য একটা রোল ডাউন করতে হয়, আবার পরীক্ষা যদি না হয়, সেটা আবার রোল ব্যাক করার কিন্তু একটা বিষয় রয়েছে। প্রশ্নপত্রগুলো চলে গিয়ে থাকলে এক ধরনের বিষয় হবে। লোকাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনকে (প্রশাসন) জানানো ইত্যাদি। সেগুলো (প্রশ্নপত্র) ফিরিয়ে আনা—এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করেই কিন্তু তখন হয়েছে…কাজেই একটা ধারণা হয়তো রয়েছে যে একক সিদ্ধান্তে অনেক আগেই দ্রুতই এটা নেওয়া যেতে পারত। বোধহয় এই ধারণাটা একেবারেই সঠিক না। ডিউ প্রসেস ফলো (সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ) করে পরীক্ষা পেছানো হয়েছে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার আবেদন করেছেন অমর্ত্য রায় জন।
২৩ মিনিট আগেরাজশাহী মহানগরীর মোল্লাপাড়ার মালপাহাড়িয়া মহল্লায় গিয়ে বসতি পরিবারগুলো সদস্যদের কথা শুনেছেন মানবাধিকারকর্মীরা। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তাঁরা সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য স্বাধীন ভূমি কমিশন গঠনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে তাগিদ দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের মতো এবারও যাতে এবারও দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণভাবে হতে পারে, তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার থেকে আগামী বুধবার পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাড়া অন্য কেউ বৈধ বা লাইসেন্স করা অস্ত্র বহন করতে পারবেন না। এই নিয়ম অমান্য করা হলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
১ ঘণ্টা আগে