খাগড়াছড়িতে এনসিপির পদযাত্রা
নাহিদ ইসলাম বললেন, পাহাড়ে অনেক জাতিগোষ্ঠী বসবাস করে। এ সব জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে অনেক ধরনের দ্বন্দ্ব বিদ্যমান। অর্থনৈতিক উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা– প্রতিটি ক্ষেত্রে সব জাতিগোষ্ঠীই বঞ্চিত।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, জাতীয় নিরাপত্তা সব কিছুই মাথায় রেখে এনসিপি সব জাতিগোষ্ঠীর জন্য ঐক্য, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বার্তা নিয়ে এসেছে। আমরা বাংলাদেশকে একটি বহুভাষা ও সংস্কৃতির দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।’
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে খাগড়াছড়ি শহরের মুক্তমঞ্চের সামনে সমাবেশে নাহিদ ইসলাম এ সব কথা বলেন। এদিন এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’ ঘিরে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরে স্থানীয় কর্মী-সমর্থকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি সম্পন্ন হয়।
সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বললেন, ‘পাহাড়ে অনেক জাতিগোষ্ঠী বসবাস করে। এ সব জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে অনেক ধরনের দ্বন্দ্ব বিদ্যমান। অর্থনৈতিক উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা–প্রতিটি ক্ষেত্রে সব জাতিগোষ্ঠীই বঞ্চিত। ফলে পাহাড়ের উন্নয়নের জন্য ঐক্যের বিকল্প নেই, সম্প্রীতির বিকল্প নেই। … আমরা নাগরিক পরিচয়ের ভিত্তিতে দেশকে গড়তে চাই। জাতি, বর্ণ, ধর্ম, নির্বিশেষে সব নাগরিকের অধিকার সমান।’
নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, ‘গত ১৫ বছর বাংলাদেশ উন্নয়নের নামে শুধু কিছু ভেল্কিবাজি ও ডিজিটালের কোরমা খাওয়ানো হয়েছে। খাগড়াছড়িতে নেটওয়ার্ক নেই। এখানে উন্নয়ন করা হয়নি। আওয়ামী লীগের বিচার করতে হবে, যদি না পারি তাহলে এরা সাপের মতো ফণা তুলবে।’
এর আগে দুপুর ২টার দিকে খাগড়াছড়ি শহরের চেঙ্গী স্কয়ার থেকে এনসিপির পদযাত্রা শুরু হয়। পরে শহরের শাপলা চত্ত্বর, কোর্ট বিল্ডিং প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চের সামনে সমাবেশ করে। এতে বক্তব্য দেন এনসিপির সদস্যসচিব আক্তার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক ও খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের সদস্য মনজিলা আক্তার ঝুমা।
সোমবার সকালে দেখা গেছে, এনসিপি নেতাদের স্বাগত জানাতে খাগড়াছড়ি শহরের প্রধান সড়কে ব্যানার ও ফেস্টুন টানানো হয়েছে। সমাবেশ ঘিরে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে ছিল জেলা পুলিশ। মোতায়েন করা হয় পুলিশের ৬২০ সদস্য। সেই সঙ্গে যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত ছিল আর্মড পুলিশ ও সেনাবাহিনী।
এনসিপির সংগঠক মনজিলা আক্তার ঝুমা বলেন, ‘কর্মসূচিতে জেলার ৯টি উপজেলা থেকে লোকজন এসেছেন।’
কর্মসূচিতে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারাসহ অন্যরার উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, জাতীয় নিরাপত্তা সব কিছুই মাথায় রেখে এনসিপি সব জাতিগোষ্ঠীর জন্য ঐক্য, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বার্তা নিয়ে এসেছে। আমরা বাংলাদেশকে একটি বহুভাষা ও সংস্কৃতির দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।’
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে খাগড়াছড়ি শহরের মুক্তমঞ্চের সামনে সমাবেশে নাহিদ ইসলাম এ সব কথা বলেন। এদিন এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’ ঘিরে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরে স্থানীয় কর্মী-সমর্থকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি সম্পন্ন হয়।
সমাবেশে নাহিদ ইসলাম আরও বললেন, ‘পাহাড়ে অনেক জাতিগোষ্ঠী বসবাস করে। এ সব জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে অনেক ধরনের দ্বন্দ্ব বিদ্যমান। অর্থনৈতিক উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা–প্রতিটি ক্ষেত্রে সব জাতিগোষ্ঠীই বঞ্চিত। ফলে পাহাড়ের উন্নয়নের জন্য ঐক্যের বিকল্প নেই, সম্প্রীতির বিকল্প নেই। … আমরা নাগরিক পরিচয়ের ভিত্তিতে দেশকে গড়তে চাই। জাতি, বর্ণ, ধর্ম, নির্বিশেষে সব নাগরিকের অধিকার সমান।’
নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, ‘গত ১৫ বছর বাংলাদেশ উন্নয়নের নামে শুধু কিছু ভেল্কিবাজি ও ডিজিটালের কোরমা খাওয়ানো হয়েছে। খাগড়াছড়িতে নেটওয়ার্ক নেই। এখানে উন্নয়ন করা হয়নি। আওয়ামী লীগের বিচার করতে হবে, যদি না পারি তাহলে এরা সাপের মতো ফণা তুলবে।’
এর আগে দুপুর ২টার দিকে খাগড়াছড়ি শহরের চেঙ্গী স্কয়ার থেকে এনসিপির পদযাত্রা শুরু হয়। পরে শহরের শাপলা চত্ত্বর, কোর্ট বিল্ডিং প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চের সামনে সমাবেশ করে। এতে বক্তব্য দেন এনসিপির সদস্যসচিব আক্তার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক ও খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের সদস্য মনজিলা আক্তার ঝুমা।
সোমবার সকালে দেখা গেছে, এনসিপি নেতাদের স্বাগত জানাতে খাগড়াছড়ি শহরের প্রধান সড়কে ব্যানার ও ফেস্টুন টানানো হয়েছে। সমাবেশ ঘিরে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে ছিল জেলা পুলিশ। মোতায়েন করা হয় পুলিশের ৬২০ সদস্য। সেই সঙ্গে যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত ছিল আর্মড পুলিশ ও সেনাবাহিনী।
এনসিপির সংগঠক মনজিলা আক্তার ঝুমা বলেন, ‘কর্মসূচিতে জেলার ৯টি উপজেলা থেকে লোকজন এসেছেন।’
কর্মসূচিতে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারাসহ অন্যরার উপস্থিত ছিলেন।
যেসব ব্যক্তি গুম হয়েছিলেন, তাঁরা মামলা চালাতে গিয়ে নিঃস হয়ে গেছেন উল্লেখ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলা পরিচালনার খরচ সরকারকে চালানোর দাবি জানিয়েছে গুমের শিকার ব্যক্তিদের সংগঠন ইউনাইটেড ফর দ্য ভিকটিমস অব এনফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্সেস (ইউভিইডি)। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত
২২ মিনিট আগে১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে নিয়ে আসা হয়েছে। এটা বাংলাদেশের অনেক বড় এচিভমেন্ট। আমি চিফ প্রসিকিউটর মহোদয়কে আমার হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে আমরা সবাই ধন্যবাদ জানাই। আমরা যারা গুম হয়েছিলাম, তাদের ওপর যে নির্মম নির্যাতন চলে গেছে। আজ আমরা কিছুটা হলেও তার তৃপ্তি পাচ্ছি।
১ ঘণ্টা আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিন মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের হাজিরের জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১ ঘণ্টা আগেএই কর্মকর্তারা কি এখনো কর্মরত নাকি তাঁদের চাকরি নেই, এ বিষয়টি পরে আবারও পরিষ্কার করতে বললে তিনি বলেন, ‘সর্বশেষ সংশোধনী অনুযায়ী বলা হয়েছে, যখন কারো বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়াটা শুরু হয়ে যায়, ফরমাল চার্জ দাখিল হয়, তখন আসলে তিনি আর সার্ভিসে আছেন বলে গণ্য হবেন না। এটাই হচ্ছে আইনের ব্যাখ্যা।’
৩ ঘণ্টা আগে