২০২৩ সালের জুন ও ২০২৪ সালের জুনের পর এবার চলতি বছরের জুন পৃথিবীর ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ গরম মাস। পশ্চিম ইউরোপের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি গরম পড়েছে এ বছরের জুনে। এবার অঞ্চলটিতে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থেকেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবিলায় সারাবিশ্বে বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্প (উইন্ড ফার্ম) গড়ে তোলা হচ্ছে। কিন্তু এক উইন্ড ফার্ম আরেকটির বাতাস নিয়মিত চুরি করছে— এমন তথ্য উঠে এসেছে নেদারল্যান্ডের এক গবেষণায়।'হুইফল' নামের একটি গবেষণা সংস্থা বিষয়টিকে সামনে এনেছে। সংস্থাটির গবেষক পিটার বাস দেখান, সমুদ্রের একটি
বিশ্বজুড়ে বাড়ছে এক ভয়ংকর সমস্যা – মৌসুমি অ্যালার্জি। গবেষণা বলছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ফুলের রেণুর পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে এবং তা আগে থেকে দীর্ঘ সময় ধরে বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে। ফলে বহু মানুষ এখন হাঁচি-কাশি থেকে শুরু করে হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টজনিত জটিলতায় ভুগছেন। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এই সমস্যা আরও বাড়বে।
২০০০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ১৮০টি দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের তথ্য নিয়ে বার্লিনভিত্তিক সংস্থা জার্মান ওয়াচ বৈশ্বিক জলবায়ু ঝুঁকি সূচক ২০২১ প্রকাশ করেছে। সূচক অনুসারে সবচেয়ে বেশি জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা শীর্ষ ১০ টি দেশ হলো যথাক্রমে পুয়ের্তোরিকো, মিয়ানমার, হাইতি, ফিলিপাইন, মোজাম্বিক, বাহামা,