বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগি সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। সোমবার (১২ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এই প্রজ্ঞাপন
বাংলাদেশ সরকার ১২ মে সোমবার এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ, এর অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনীতিক শাখা-২ এর সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এ প্রজ্ঞাপন রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাৎক্ষণিক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত সর্বজনীনভাবে গ্রহণযোগ্য হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানান, এ সিদ্ধান্ত সব দলের সঙ্গে আলোচনার পর নেওয়া হয়েছে এবং এটি ‘ইউনিভার্সালি অ্যাকসেপ্টেড’। ১২ মে সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘মিট দ্য
বিচার না হওয়া পর্যন্ত রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকার। সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সন্ত্রাস বিরোধী আইনে শনিবার (১০ মে) দলটিকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। পরে সোমবার (১২ মে) সরকারি আদেশ জারি করা হয়েছে। এতে কেউ সরকারের আদেশ অমান্য করলে
আওয়ামী লীগের বিচার ও দলটিকে নিষিদ্ধের দাবিতে ৯ মে শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করা হয়েছে। এতে অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁদের বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। দলটির বিচারের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’র সামনে ৮ মে বৃহস্পতিবার
আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও বিচারের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীরা। দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ এ অবস্থান কর্মসূচির নেতৃত্ব রয়েছেন।৮ মে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৪২ মিনিটে