জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার জন্য জাতিসংঘ নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রণয়ন করেছে বিভিন্ন নীতিমালা এবং প্রতি বছর কপ সম্মেলনের মাধ্যমে বিশ্বব্যপী সচেতনতা বৃদ্ধিসহ নানা ধরনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ১৯৭২ সালে স্টকহোম সম্মেলনের (ইউএন কনফারেন্স অন দ্যা হিউম্যান এনভায়রনমেন্ট) মাধ্যমে
জাতিসংঘের ক্লাইমেট অ্যাকশনের তথ্য অনুসারে, ভূ–পৃষ্ঠে গ্রিনহাউস গ্যাসের নিঃসরণ বৃদ্ধি পাচ্ছে আঠারো শ শতকের শিল্প বিপ্লবের শুরু থেকে থেকে। ফলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে জলবায়ু পরিবর্তিত হচ্ছে। এই পরিবর্তনের ফলে হিমশৈল গলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, সমুদ্রের পানির লবন লোকালয়ে ঢুকে পানি
শীতপ্রধান দেশগুলোতে তীব্র শীতের কারণে শাকসবজির চাষ হয় না। এ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য জমির ওপর কাচের ঘর বানানো হয়। যেখানে সূর্যের রশ্মি সহজে ঢুকতে পারে কিন্তু বেরিয়ে যেতে পারে না। ফলে ঘরের ভেতরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে শাকসবজি চাষের অনুকূল হয়। এই কাচের ঘরকে বলা হয় গ্রিন হাউজ।