মূল মঞ্চটি হবে ২২০ ফিট লম্বা। মাঠের ভেতরে-বাইরে ৩৩টি এলইডি স্ক্রিন থাকবে। মাঠের বাইরে যতদূর পৌঁছানো সম্ভব আওয়াজ পৌঁছানোর জন্য ৩১০টি মাইকের হর্ন বসানো হচ্ছে। ৫০ হাজার বোতল মিনারেল ওয়াটার থাকবে।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
সাত দফা দাবিতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী সমাবেশে যোগ দেবেন। এটি স্মরণকালের সবচেয়ে বৃহৎ সমাবেশ হবে বলে জানিয়েছে জামায়াত।
আজ ১৯ জুলাই শনিবার বেলা দুইটায় শুরু হবে মূল সমাবেশ। তবে সকাল ১০টা থেকেই থাকবে নানা আয়োজন।
গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম মিলনায়তনে সমাবেশের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি জানান, সমাবেশকে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় রাখতে ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক, সমাবেশস্থলে ১৫টি মেডিকেল বুথ ও বিভিন্ন জেলা থেকে আসা গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ১৫টি স্পট নির্ধারণ করা হয়েছে। সমাবেশ বাস্তবায়নে জামায়াত আটটি উপকমিটি গঠন করেছে। উপকমিটিগুলোর তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়িত হবে এই সমাবেশ।
সমাবেশের ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে গোলাম পরওয়ার বলেন, মূল মঞ্চটি হবে ২২০ ফিট লম্বা। মাঠের ভেতরে-বাইরে ৩৩টি এলইডি স্ক্রিন থাকবে। মাঠের বাইরে যতদূর পৌঁছানো সম্ভব আওয়াজ পৌঁছানোর জন্য ৩১০টি মাইকের হর্ন বসানো হচ্ছে। ৫০ হাজার বোতল মিনারেল ওয়াটার থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শনিবার বেলা দুইটায় মূল সমাবেশ শুরু হবে। তবে জামায়াতের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পক্ষ থেকে সকাল ১০টা থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হবে। মূল সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন ইসলামি দল ও রাজনৈতিক দলের নেতারা, জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্যরা ও জুলাইয়ে আহত ব্যক্তিরা।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে সম্ভাব্য দুর্ভোগের জন্য সংবাদ সম্মেলন থেকে নগরবাসীর কাছে আগাম ক্ষমা প্রার্থনা করে দলটি। দুর্ভোগের বিষয়টিকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য তারা নগরবাসীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।
সাত দফা দাবিতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশ করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী সমাবেশে যোগ দেবেন। এটি স্মরণকালের সবচেয়ে বৃহৎ সমাবেশ হবে বলে জানিয়েছে জামায়াত।
আজ ১৯ জুলাই শনিবার বেলা দুইটায় শুরু হবে মূল সমাবেশ। তবে সকাল ১০টা থেকেই থাকবে নানা আয়োজন।
গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম মিলনায়তনে সমাবেশের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি জানান, সমাবেশকে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় রাখতে ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক, সমাবেশস্থলে ১৫টি মেডিকেল বুথ ও বিভিন্ন জেলা থেকে আসা গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ১৫টি স্পট নির্ধারণ করা হয়েছে। সমাবেশ বাস্তবায়নে জামায়াত আটটি উপকমিটি গঠন করেছে। উপকমিটিগুলোর তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়িত হবে এই সমাবেশ।
সমাবেশের ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে গোলাম পরওয়ার বলেন, মূল মঞ্চটি হবে ২২০ ফিট লম্বা। মাঠের ভেতরে-বাইরে ৩৩টি এলইডি স্ক্রিন থাকবে। মাঠের বাইরে যতদূর পৌঁছানো সম্ভব আওয়াজ পৌঁছানোর জন্য ৩১০টি মাইকের হর্ন বসানো হচ্ছে। ৫০ হাজার বোতল মিনারেল ওয়াটার থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শনিবার বেলা দুইটায় মূল সমাবেশ শুরু হবে। তবে জামায়াতের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পক্ষ থেকে সকাল ১০টা থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হবে। মূল সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন ইসলামি দল ও রাজনৈতিক দলের নেতারা, জুলাই শহীদ পরিবারের সদস্যরা ও জুলাইয়ে আহত ব্যক্তিরা।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে সম্ভাব্য দুর্ভোগের জন্য সংবাদ সম্মেলন থেকে নগরবাসীর কাছে আগাম ক্ষমা প্রার্থনা করে দলটি। দুর্ভোগের বিষয়টিকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য তারা নগরবাসীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে বহু জাতিগোষ্ঠী যুগ যুগ ধরে বসবাস করছে। কিন্তু ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর প্রণীত ৭২-এর সংবিধান তাদের যথাযথভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেনি। সর্বোচ্চ নাগরিক মর্যাদাও দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেতারেক রহমান বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। কোনো আবেগতাড়িত বা ভুল সিদ্ধান্তে যাতে চরমপন্থা বা ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়, সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তাদের ইতিহাসে প্রথম একক জাতীয় সমাবেশ আয়োজন করেছে। কিন্তু এই সমাবেশে অনুপস্থিত ছিল দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল ও জামায়াতের একসময়ের জোটসঙ্গী বিএনপি।
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে কক্সবাজারের স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে। তারা এনসিপির গাড়িবহরের পথরোধ এবং পথসভার মঞ্চ ভাঙচুর করেছেন।
১ দিন আগে